ব্যবসার গতি ও বেচাকেনার সঙ্গে লাভও বাড়বে। মানসিক অস্থিরতা থাকবে। শত্রু সংখ্যা বাড়বে। ... বিশদ
পুলিস ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ইন্দাস থানা এলাকার বাসিন্দা নবম শ্রেণির এক ছাত্রের সঙ্গে সোশ্যাল মিডিয়ায় ওই গৃহবধূর পরিচয় হয়। পরে উভয়ের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক তৈরি হয়। দুই সন্তানের মা ওই গৃহবধূ স্বামী ও সন্তানদের ছেড়ে নাবালকের সঙ্গে ঘর বাঁধতে তাকে নিয়ে দীঘায় চলে যায়। সেখানে ঘরভাড়া নিয়ে থাকতে শুরু করে। নাবালক স্থানীয় হোটেলে কাজ করত। এভাবে প্রায় ২০দিন কেটে যায়। কিন্তু এক মাস না হওয়ায় হোটেল মালিক বেতন দিতে অস্বীকার করেন। তাতেই পকেটে টান পড়ে। সংসার চালাতে সমস্যা হয়। এমন সময় ওই নাবালক বাড়িতে ফোন করে সমস্ত ঘটনার কথা জানায়। নাবালকের পরিবার গত ৭ এপ্রিল পুলিসের কাছে অপহরণের অভিযোগ করে। তাই তারা ছেলের সন্ধান পাওয়ার বিষয়টি পুলিসকে জানায়। এরপর পুলিসের পরামর্শে পরিবারের লোকজন নাবালককে কাজ খোঁজার নাম করে হাওড়ায় আসতে বলে। বধূটি নাবালককে হাওড়ায় ছাড়তে আসে। সেইমতো সোমবার পুলিস সহ পরিবারের লোকেরা হাওড়ায় যান। সেখান থেকেই পুলিস গৃহবধূকে গ্রেপ্তার করে। পুলিস বধূর পরিবারের লোকেদের খবর দিলেও তাদের কাছ থেকে কোনও সাড়া মেলেনি।
নাবালকের বাবা বলেন, ঈদের এক সপ্তাহ আগে বন্ধুর বাড়ি যাচ্ছি বলে ছেলে বাড়ি থেকে বেরিয়েছিল। তারপর আর ফেরেনি। চারদিকে খোঁজাখুঁজি করা হয়। ফোন বন্ধ হওয়ায় তার সঙ্গে যোগাযোগও করা সম্ভব হয়নি। তারপর থানায় নিখোঁজ ডায়েরি করা হয়। বাড়িতেও কারও সঙ্গে কোনও ঝামেলা হয়নি। তাই আমরা ভীষণ চিন্তায় পড়ি। প্রবল উৎকন্ঠায় কাটিয়েছি। দু’দিন আগে টাকার টান পড়ায় সে ফোন করে। আমার নাবালক ছেলেকে এভাবে ফাঁসিয়ে নিয়ে চলে যাবে তা আমরা ভাবতেই পারিনি।