ব্যবসার গতি ও বেচাকেনার সঙ্গে লাভও বাড়বে। মানসিক অস্থিরতা থাকবে। শত্রু সংখ্যা বাড়বে। ... বিশদ
আচমকা আগুন লাগার ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে গোটা এলাকায়। স্থানীয়রাই আগুন নেভানোর কাজে হাত লাগান। পরে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে এসে পৌঁছয় পুলিস ও দমকল। তবে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসার আগে প্রচুর ক্ষতি হয়ে যায়। দমকল বাহিনীর প্রাথমিক অনুমান, শটসার্কিট থেকে কোনওভাবে আগুন লেগেছে। তবে বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।
স্থানীয় বাসিন্দা জিয়া হক বলেন, সন্ধ্যায় হঠাৎ সামিউল ইসলামের বাড়িতে আগুন লাগে। সেই আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে পাশের বাড়িগুলিতে। মুহূর্তে সেই আগুন গ্রাস করে ফেলে পুরো এলাকাকে। সময়ে দমকল না আসায় ক্ষুব্ধ এলাকার বাসিন্দারা। লুৎফর রহমানের অভিযোগ, বেশ কয়েকবার দমকল কেন্দ্রে ফোন করা হয়। কিন্তু ফোন তোলেননি দমকল কেন্দ্রের কর্মীরা।
ক্ষতিগ্রস্তদের বক্তব্য, দমকল কর্মীরা সময়ে এলে হয়তো এত ক্ষয়ক্ষতি হত না। মালদহ দমকল কেন্দ্রের আধিকারিক স্বপনকুমার দাস বলেন, ঘটনাস্থল থেকে মালদহ দমকল কেন্দ্রের দূরত্ব প্রায় ৪০কিমি। আমাদের কাছে খবর আসার পরেই দ্রুত ঘটনাস্থলের উদ্দেশে আমরা রওনা দিই। কিন্তু এতটা পথ আসতে অনেকটাই সময় লাগে। বাহিনীর পৌঁছনোর আগেই অনেকটা ক্ষতি হয়েছে। ঘর বাড়ি পুড়ে গিয়ে আশ্রয়হারা পরিবারগুলি। ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ অনেক। স্থানীয়দের আক্ষেপ, কালিয়াচকে বা কাছাকাছি কোথাও দমকল কেন্দ্র হলে ক্ষয়ক্ষতি অনেকটাই এড়ানো যেত। মালদহ দমকল কেন্দ্রের আধিকারিকও স্বীকার করে নিয়েছেন, কালিয়াচক বা তার আশেপাশে একটা দমকল কেন্দ্র দরকার।