ব্যবসার গতি ও বেচাকেনার সঙ্গে লাভও বাড়বে। মানসিক অস্থিরতা থাকবে। শত্রু সংখ্যা বাড়বে। ... বিশদ
পুলিস ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, মাস ছ’য়েক আগে মাস্তিপাড়ার সাজ্জাত আলির জায়গায় জেলাপরিষদের তরফে সাবমার্সিবল বসানো হয়। অভিযোগ, গ্রামের কারও সঙ্গে বিবাদ হলেই সাবমার্সিবল থেকে জল নিতে বাধা দেয় সাজ্জাত। বুধবার সন্ধ্যায় সোনা বিবি বালতি, বোতল নিয়ে ওই মার্সিবল থেকে জল আনতে গেলে সাজ্জাতের পরিবারের সদস্যরা তাঁর বালতি ছুড়ে ফেলে দেন বলে অভিযোগ। বাকবিতণ্ডা শুরু হতেই সাজ্জাত ও তার পরিবারের চার সদস্য সোনাকে বাঁশ, লাঠি দিয়ে মারধর করে। গলা টিপে ধরে তাঁর। পথচলতি মানুষের তৎপরতায় রক্ষা পান সোনা। ঘটনাস্থল থেকে রক্তাক্ত অবস্থায় চাঁচল থানায় পৌঁছে সাজ্জাত সহ চারজনের বিরুদ্ধে মারধরের অভিযোগ দায়ের করেন সোনা। চাঁচল হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা করানো হয়। আক্রান্ত সোনার অভিযোগ, ওদের জায়গায় সরকারি সাবমার্সিবল রয়েছে। ওরা কংগ্রেস করে। আমি তৃণমূল করি। তাই জল দিচ্ছে না। অলিহোন্ডা অঞ্চল তৃণমূলের চেয়ারম্যান জাকির হোসেনের পাল্টা দাবি, সরকারি প্রকল্পের সুবিধা সবাই নেবেন। কিন্তু সেখানে কংগ্রেসের কিছু সমর্থক তৃণমূল সমর্থকদের জল দিচ্ছে না। এক মহিলাকে মারধর করা হয়েছে। এমন ঘটনা ফের ঘটলে আমরা আন্দোলনে নামব।
চাঁচল ১ ব্লক কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক কাজি আতাউর রহমানের দাবি, ওই ঘটনাটি গ্রাম্য বিবাদের জের। অলিহোন্ডা পঞ্চায়েত আমাদের দখলে। ভোটের আগে তৃণমূলের নেতারা ষড়যন্ত্র করে গ্রাম্য বিবাদকে রাজনীতিতে টানছে। কংগ্রেস নেতার বক্তব্য, পুলিস নিরপেক্ষ তদন্ত করুক।