শেয়ার ও বিমা সূত্রে অর্থাগম হতে পারে। কাজের প্রসার ও নতুন কর্মলাভের সম্ভাবনা। বিদ্যা হবে। ... বিশদ
সংবাদদাতা, গঙ্গারামপুর: বর্ষা আসতেই গঙ্গারামপুর ও বুনিয়াদপুর পুরসভা শহরে মশার উপদ্রব বেড়েছে। সেজন্য বাসিন্দারা ডেঙ্গু সংক্রমণের আশঙ্কা করছেন। দুই পুরসভা শহরে করোনা পরিস্থিতি মোকাবিলা করে বর্ষায় পতঙ্গবাহিত রোগ প্রতিরোধ করা যথেষ্ট চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। দুই শহরের বাসিন্দাদের অভিযোগ, বর্ষায় জমা জলে মশার জন্ম হচ্ছে। শহরের ড্রেন পরিষ্কার ও মশা তাড়াতে পুরসভার কোনও উদ্যোগ চোখে পড়ছে না। করোনা পরিস্থিতির মধ্যে ডেঙ্গুর মতো পতঙ্গবাহিত রোগ মোকাবিলা অনেকটাই থিতিয়ে পড়েছে। যদিও দুই পুরসভা কর্তৃপক্ষ বর্ষায় শহর পরিষ্কার পরিছন্ন রাখতে কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। ডেঙ্গু যাতে থাবা বসাতে না পারে সেজন্য পুর কর্মীরা কাজ করছে।
গঙ্গারামপুর পুরসভার প্রশাসক অমলেন্দু সরকার বলেন, করোনা পরিস্থিতিতে ডেঙ্গু যাতে ছড়াতে না পারে সেজন্য আমাদের শহর জুড়ে কাজ চলছে। আমাদের শহরে ১৩, ১৪, ১৬ নম্বর ওয়ার্ড নীচু। সেখানে অল্প বৃষ্টি হলেই জল জমে যায়। ওই এলাকার ড্রেন পরিষ্কার করার জন্য আমরা কাজ শুরু করে দিয়েছি। এছাড়াও নিয়মিত প্রতিটি ওয়ার্ডে ড্রেন পরিষ্কার করা হচ্ছে। সমস্ত ওয়ার্ড প্রতিদিন পরিষ্কার করা সম্ভব নয়। নিয়ম করে এই কাজ করা হচ্ছে। বর্ষায় ডেঙ্গু প্রতিরোধে আমাদের টিম কাজ করছে। ৬ এবং ৯নং ওয়ার্ডে কয়েকটি ড্রেনে ডেঙ্গু মশার লার্ভা পাওয়া গিয়েছে। আমরা প্রতিটি ওয়ার্ডে স্প্রে ও কামানের ধোঁয়া দিচ্ছি। করোনা পরিস্থিতিতে যাতে কোনওভাবেই ডেঙ্গু সংক্রমণ না হয় সেদিক আমরা সতর্ক রয়েছি।
বুনিয়াদপুর পুরসভার চেয়ারম্যান অখিল বর্মন বলেন, আমাদের শহরে তেমন বড় ড্রেন নেই। যেসব ওয়ার্ডে ছোট ড্রেন রয়েছে তা আমরা নিয়মিত পরিষ্কার করছি। বর্ষায় যাতে কোনও ওয়ার্ডে জল জমে না থাকে সেবিষয়ে কাউন্সিলারদের রিপোর্ট করতে বলেছি। বর্ষায় পতঙ্গবাহিত রোগ ডেঙ্গু ও ম্যালেরিয়া প্রতিরোধ করতে আমাদের টিম কাজ করছে। একটি ওয়ার্ডে সাত জন করে দু’টি টিম কাজ করছে। পুরসভা জুড়ে ১৪০ জন পতঙ্গবাহিত রোগ প্রতিরোধে কাজ করে চলেছে। আমরা নিয়মিত স্প্রে করছি। কামানের ধোঁয়াতে অনেকে আতঙ্কিত হয় তাই তা দেওয়া বন্ধ রয়েছে।
গঙ্গারামপুর শহরের বাসিন্দা রাজেন বসাক বলেন, আমি ৭নং ওয়ার্ডে বসবাস করছি। ড্রেন মাসে একবার পরিষ্কার করা হয়। ওয়ার্ডে নোংরা ফেলার ভ্যাট না থাকায় অধিকাংশ বাসিন্দা ড্রেনে নোংরা আবর্জনা ফেলেন। এতে ড্রেনের মুখ বুজে দেয়। বর্ষায় ড্রেনের জমা জলে মশার জন্ম হচ্ছে। সকাল সন্ধ্যায় মশার উপদ্রবে থাকা যাচ্ছে না। গঙ্গারামপুর শহর জুড়ে একই চিত্র। মশা মারতে স্প্রে, কমান দাগা বন্ধ হয়ে রয়েছে। এতে করোনা পরিস্থিতির মধ্যে ডেঙ্গুর আশঙ্কা হচ্ছে। বুনিয়াদপুর শহরের এক বাসিন্দা অনিমা মণ্ডল বলেন, শহরে ড্রেন কম রয়েছে। তাই বর্ষায় যেখানে সেখানে জল জমে থাকছে। আর সেখান থেকে মশার জন্ম হচ্ছে। মশার উপদ্রব বাড়লেও এখনও পর্যন্ত মশার স্প্রে ও মশা তাড়ানোর ধোঁয়া ব্যবহার করতে দেখা যাচ্ছে না। একেই শহরের বুকে করোনা নিয়ে আতঙ্কে রয়েছে। তার উপর ডেঙ্গু ও ম্যালেরিয়ার মতো পতঙ্গবাহিত রোগের সংক্রমণ হলে আমাদের অবস্থা আরও করুণ হবে।
গঙ্গারামপুর পুরসভার প্রশাসক অমলেন্দু সরকার বলেন, করোনা পরিস্থিতিতে ডেঙ্গু যাতে ছড়াতে না পারে সেজন্য আমাদের শহর জুড়ে কাজ চলছে। আমাদের শহরে ১৩, ১৪, ১৬ নম্বর ওয়ার্ড নীচু। সেখানে অল্প বৃষ্টি হলেই জল জমে যায়। ওই এলাকার ড্রেন পরিষ্কার করার জন্য আমরা কাজ শুরু করে দিয়েছি। এছাড়াও নিয়মিত প্রতিটি ওয়ার্ডে ড্রেন পরিষ্কার করা হচ্ছে। সমস্ত ওয়ার্ড প্রতিদিন পরিষ্কার করা সম্ভব নয়। নিয়ম করে এই কাজ করা হচ্ছে। বর্ষায় ডেঙ্গু প্রতিরোধে আমাদের টিম কাজ করছে। ৬ এবং ৯নং ওয়ার্ডে কয়েকটি ড্রেনে ডেঙ্গু মশার লার্ভা পাওয়া গিয়েছে। আমরা প্রতিটি ওয়ার্ডে স্প্রে ও কামানের ধোঁয়া দিচ্ছি। করোনা পরিস্থিতিতে যাতে কোনওভাবেই ডেঙ্গু সংক্রমণ না হয় সেদিক আমরা সতর্ক রয়েছি।
বুনিয়াদপুর পুরসভার চেয়ারম্যান অখিল বর্মন বলেন, আমাদের শহরে তেমন বড় ড্রেন নেই। যেসব ওয়ার্ডে ছোট ড্রেন রয়েছে তা আমরা নিয়মিত পরিষ্কার করছি। বর্ষায় যাতে কোনও ওয়ার্ডে জল জমে না থাকে সেবিষয়ে কাউন্সিলারদের রিপোর্ট করতে বলেছি। বর্ষায় পতঙ্গবাহিত রোগ ডেঙ্গু ও ম্যালেরিয়া প্রতিরোধ করতে আমাদের টিম কাজ করছে। একটি ওয়ার্ডে সাত জন করে দু’টি টিম কাজ করছে। পুরসভা জুড়ে ১৪০ জন পতঙ্গবাহিত রোগ প্রতিরোধে কাজ করে চলেছে। আমরা নিয়মিত স্প্রে করছি। কামানের ধোঁয়াতে অনেকে আতঙ্কিত হয় তাই তা দেওয়া বন্ধ রয়েছে।
গঙ্গারামপুর শহরের বাসিন্দা রাজেন বসাক বলেন, আমি ৭নং ওয়ার্ডে বসবাস করছি। ড্রেন মাসে একবার পরিষ্কার করা হয়। ওয়ার্ডে নোংরা ফেলার ভ্যাট না থাকায় অধিকাংশ বাসিন্দা ড্রেনে নোংরা আবর্জনা ফেলেন। এতে ড্রেনের মুখ বুজে দেয়। বর্ষায় ড্রেনের জমা জলে মশার জন্ম হচ্ছে। সকাল সন্ধ্যায় মশার উপদ্রবে থাকা যাচ্ছে না। গঙ্গারামপুর শহর জুড়ে একই চিত্র। মশা মারতে স্প্রে, কমান দাগা বন্ধ হয়ে রয়েছে। এতে করোনা পরিস্থিতির মধ্যে ডেঙ্গুর আশঙ্কা হচ্ছে। বুনিয়াদপুর শহরের এক বাসিন্দা অনিমা মণ্ডল বলেন, শহরে ড্রেন কম রয়েছে। তাই বর্ষায় যেখানে সেখানে জল জমে থাকছে। আর সেখান থেকে মশার জন্ম হচ্ছে। মশার উপদ্রব বাড়লেও এখনও পর্যন্ত মশার স্প্রে ও মশা তাড়ানোর ধোঁয়া ব্যবহার করতে দেখা যাচ্ছে না। একেই শহরের বুকে করোনা নিয়ে আতঙ্কে রয়েছে। তার উপর ডেঙ্গু ও ম্যালেরিয়ার মতো পতঙ্গবাহিত রোগের সংক্রমণ হলে আমাদের অবস্থা আরও করুণ হবে।
