বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
শিলিগুড়ি পুলিস কমিশনারেটের ডিসিপি (পশ্চিম) কুনোওয়ার ভূষণ সিং বলেন, লকডাউনের সময় অসহায় মানুষদের খাবার তুলে দিতে আমরা এমন উদ্যোগ নিয়েছি। আমরা একটি হেল্পলাইন নম্বরও চালু করেছি। যার নম্বর ৭৫৮৬৯৫৮৪২৯। এখানে ফোন করে যেকোনও অভিযোগ সাধারণ মানুষ জানাতে পারবেন।
করোনা সংক্রমণের শৃঙ্খল ভাঙতে লকডাউনের পথে হেঁটেছে সরকার। অকারণে রাস্তায় বেরলেই উর্দিধারিদের নানা প্রশ্নের মুখে পড়তে হচ্ছে বাসিন্দাদের। লকডাউন ভাঙলে কড়া হচ্ছে পুলিসও। পাশপাশি হাটেবাজারে মাইকিং করে মানুষকে তাঁরা সচেতন করছেন। নিত্যপ্রয়োজনীয় সামগ্রীর দোকান খোলা থাকছে। কিন্তু তাতেও দিন চালানো দুর্বিষহ হয়ে পড়েছে দিন আনা দিন খাওয়া পরিবারগুলির। লকডাউনের সময়ে কেউ যাতে অভুক্ত না থাকেন, সেজন্য পুলিসের পক্ষ থেকে অসহায় মানুষদের মুখে খাবার তুলে দিতে খোলা হল ফুড রিলিফ সেন্টার।
শহরের বাসিন্দা ও বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা যারা দুঃস্থ, অসহায়দের খাবার তুলে দিতে চায়, তারা ফুড রিলিফ সেন্টারে খাদ্যসামগ্রী দিয়ে যেতে পারবে। পরে পুলিস বিভিন্ন এলাকায় গিয়ে ওইসব দুঃস্থদের মধ্যে তা বণ্টন করবে।