মেয়াদি সঞ্চয় বা পৈতৃক সম্পত্তি সূত্রে ধনাগম যোগ দেখা যায়। কাজকর্মের ক্ষেত্রে ও আর্থিক দিক ... বিশদ
হাসপাতাগুলির নিরাপত্তা নিয়ে গত মাসেই উদ্বেগ প্রকাশ করেছে সুপ্রিম কোর্ট। তবে দিল্লির ঘটনা প্রমাণ করেছে, পরিস্থিতি রয়েছে সেই তিমিরেই। প্রাথমিকভাবে পুলিস মনে করছে, এই খুন পরিকল্পিত। টার্গেটেড কিলিংয়ের উদ্দেশ্য নিয়েই ওই কিশোর আগের দিন চিকিৎসার নাম করে হাসপাতালে রেইকি করে। এরপর বুধবার রাতে যখন এমনিতেই নিরাপত্তা ঢিলেঢালা থাকে, তখনই প্রবীণ চিকিৎসককে খুন করে তারা পালিয়ে যায়। হাসপাতালের সিসি ক্যামেরার ফুটেজ খতিয়ে দেখে আততায়ী কিশোরদের শনাক্ত করার চেষ্টা করছে পুলিস।
জৈতপুরের বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসককে গুলি করে খুনের ঘটনা নিয়ে রাজনীতি শুরু হয়ে গিয়েছে। এই নিয়ে কেন্দ্রীয় সরকার এবং দিল্লির লেফটেন্যান্ট গভর্নর ভি কে সাক্সেনাকে আক্রমণ শানিয়েছে আম আদমি পার্টি। বৃহস্পতিবার আপ নেতা সৌরভ ভরদ্বাজ এক্স হ্যান্ডলে লিখেছেন, ‘দিল্লি এখন অপরাধের রাজধানীতে পরিণত হয়েছে। গ্যাংস্টারেরা অবাধে ঘুরে বেড়াচ্ছে। তোলা আদায়, গোলাগুলি এবং খুন নিত্য ঘটনা হয়ে দাঁড়িয়েছে। কেন্দ্রীয় সরকার এবং লেফটেন্যান্ট গভর্নর দিল্লিবাসীর নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ।’ বিষয়টি নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছে চিকিৎসকদের সংগঠন এফওআরডিএ। কেন বারবার চিকিৎসকদেরই টার্গেট করা হয়, সেই প্রশ্ন তুলেছে তারা।