শেয়ার ও বিমা সূত্রে অর্থাগম হতে পারে। কাজের প্রসার ও নতুন কর্মলাভের সম্ভাবনা। বিদ্যা হবে। ... বিশদ
এদিন ধৃতদের বিশেষ পিএমএলএ আদালতে তোলে ইডি। আদালতে তারা জানায়, গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রীর ব্যক্তিগত সচিব হওয়ার সুবাদে সঞ্জীব বিভিন্ন কাজের টেন্ডার পাইয়ে দেওয়ার জন্য কমিশন নিতেন। কয়েকজন ‘প্রভাবশালী ব্যক্তি’র হয়ে তিনি এই কাজ করতেন বলেও আদালতে দাবি করেছে ইডি। তারা আদালতে আরও জানিয়েছে, জাহাঙ্গীরের ফ্ল্যাটের সামনে থেকে দুটি এসইউভি বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। ওই গাড়ি দুটির জাহাঙ্গীরের নামে রেজিস্ট্রেশন থাকলেও সেগুলি কিনতে টাকা দিয়েছিলেন সঞ্জীব। তিনিই গাড়িগুলি ব্যবহার করতেন। ফলে এই ষড়যন্ত্রে দুজনে যে জড়িত তা স্পষ্ট। ইডি আরও দাবি, গ্রামোন্নয়ন দপ্তরের বিভিন্ন আধিকারিক এই আর্থিক দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত।
এদিন আদালতে ইডি জানায়, টেন্ডার প্রক্রিয়া ও কমিশন নেওয়ার ক্ষেত্রে প্রভাবশালী ব্যক্তিদের হয়ে সঞ্জীব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতেন। সুচারুভাবে সেই কমিশনের নির্দিষ্ট ভাগ সরকারের উঁচুস্তরে পৌঁছে দেওয়া হত। যে সব শীর্ষ আমলা ও রাজনীতিকদের এই মামলার তদন্তে উঠে এসেছে, তাঁদের ভূমিকা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। ইডি আরও জানিয়েছে, জেরায় সঞ্জীব ও তাঁর পরিচারক জেরায় সেভাবে মুখ খুলছেন না। ফলে তাঁদের হেপাজতে নিয়ে জেরা করা প্রয়োজন। শেষপর্যন্ত বিচারক ধৃতদের ছয়দিনের ইডি হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছেন। সোমবারই এই টাকা উদ্ধারের বিষয়ে কিছু জানেন না বলে জানিয়েছিলেন ঝাড়খণ্ডের গ্রামোন্নয়নমন্ত্রী তথা কংগ্রেস নেতা আলমগীর আলম। তিনি জানান, সঞ্জীব অন্য মন্ত্রীদের আমলেও সচিব ছিলেন। তিনি পুরো বিষয়টিই টিভিতে দেখে জেনেছেন। ছবি: পিটিআই