আজ ব্যবসাদিক্ষেত্রে শুভ অগ্রগতি হতে পারে। কর্মস্থলে জটিলতা কমবে। অর্থাগম যোগ আছে। ... বিশদ
এই দুই রাজ্যে তিনটি কারখানা তৈরি করে ফেলেছিল অভিযুক্তরা। সেখানে নিষিদ্ধ মাদক মেফেড্রোন তৈরি করা হতো। এই মাদক ‘মিয়াঁও-মিয়াঁও’ নামেও পরিচিত। এনসিবির ডেপুটি ডিরেক্টর জেনারেল জ্ঞানেশ্বর সিং জানিয়েছেন, পাচারকারীদের এই কারখানাগুলির হদিশ পেতে প্রায় তিনমাস ধরে চেষ্টা চালাচ্ছিল এনসিবি, গুজরাত পুলিস। সম্প্রতি গুজরাত পুলিসের এটিএস গোপন সূত্রে এব্যাপারে সুনির্দিষ্ট তথ্য পায়। তার ভিত্তিতেই ‘প্রয়োগশালা-১’ নামে যৌথ অপারেশন শুরু করে এজেন্সিগুলি। উদ্ধার হয়েছে ১৪৯ কেজি মেফেড্রোন, ৫০কেজি ইফেড্রিন এবং ২০০ লিটার অ্যাসিটোন। এই সামগ্রীগুলি দিয়েই তিনটি কারখানায় নিষিদ্ধ মাদক ‘মিয়াঁও-মিয়াঁও’ তৈরি করা হতো। জানা গিয়েছে, গুজরাতের আমেরেলিতেও হানা দিয়েছে অ্যান্টি-ড্রাগস এজেন্সি। সেখান থেকেও আরও মাদক উদ্ধার হবে বলে মনে করা হচ্ছে। তদন্তকারী সংস্থা সূত্রে খবর, মাদক তৈরির উপকরণ কোথা থেকে আসত তার খোঁজ করা হচ্ছে। এরসঙ্গে আন্তর্জাতিক চক্রের যোগ রয়েছে বলে অনুমান।