শেয়ার ও বিমা সূত্রে অর্থাগম হতে পারে। কাজের প্রসার ও নতুন কর্মলাভের সম্ভাবনা। বিদ্যা হবে। ... বিশদ
বাসিন্দাদের একটি বড় অংশ স্থির করেছেন যে, কোনও আনুষ্ঠানিক ‘বয়কট’ নয়। নিছকই মৌন প্রতিবাদ জানিয়ে আজ, শুক্রবার তারা প্রায় কেউই ভোট দেবেন না। পাশের পাকা রাস্তাটি দেখালেন লোনির শ্রীরাম বিহার মার্কেটে বাসনপত্রের কারবারি জিয়ালাল সোনি। বললেন, ‘এই যে দেখছেন পাকা, কিছুদিন হল হয়েছে। ভোটের আগে টনক নড়েছে।’ কিন্তু উন্নয়ন তো হচ্ছে? দু’পাশে মাথা নাড়লেন স্থানীয় গয়না বিক্রেতা সোন সেন্টি। রেলের বন্ধ-ফটক পেরিয়ে ওপারে যেতে বললেন একবার। আবর্জনার স্তুপে অন্তত হাঁটার জায়গাটিও একপ্রকার নরকে পরিণত হয়েছে। স্থানীয় ব্যবসায়ীরা বলছেন, ‘কারও কোনও হেলদোল নেই। পরিস্থিতি খারাপ থেকে আরও খারাপ হচ্ছে।’ রেলের নিয়ম মতো কোনও লেভেল ক্রসিং গেট বন্ধ করলে সেখানে হয় আরওবি, নাহলে আন্ডারপাস বানাতে হয়। কিংবা অন্য কোনও বিকল্প যাতায়াতের ব্যবস্থা করে দিতে হয়। এক্ষেত্রে ওই লেভেল ক্রসিং গেট বন্ধ রয়েছে প্রায় তিন দশক। বিকল্প ব্যবস্থা হয়নি। আরওবি কিংবা আন্ডারপাসও হয়নি।
এলাকার মানুষ বলছেন, রেললাইনটি দিল্লি-সাহারানপুরের। আর যে রাস্তাটি বন্ধ হয়ে গিয়েছে, সেটি দিল্লি-হরিদ্বার রুট। সবটাই আপাতত স্মৃতিচর্চার বিষয়। রাস্তাটির স্থানীয় নাম টিলা পাইপলাইন রোড। এলাকাবাসীদের একটি বড় অংশ বলছেন, ‘এর আগে এই ইস্যুতে ধর্না, বিক্ষোভ, অনশন সব হয়েছে। কোনও সুরাহা হয়নি। দেখা যাক, এবার কী হয়।’ গ্রামাঞ্চল যতটা ফুটছে, ইন্দিরাপুরম, বসুন্ধরার মতো গাজিয়াবাদের শহুরে এলাকা আজ ভোটের ব্যাপারে ঠিক ততটাই নিরুত্তাপ। কারণ শহুরে বাসিন্দাদের একাংশ গাজিয়াবাদের ভোটারই নন। ফলে আজ একপ্রকার ছুটিরই মেজাজ!