শেয়ার ও বিমা সূত্রে অর্থাগম হতে পারে। কাজের প্রসার ও নতুন কর্মলাভের সম্ভাবনা। বিদ্যা হবে। ... বিশদ
এদিন রাজ্য সরকারের মুখপাত্র রোহিত কানসালও একটি বিবৃতি দিয়ে ব্যবসায়ী, শিল্পপতি, দোকানদার এবং হোটেলমালিকদের ভয় না পাওয়ার আর্জি জানান। প্রেস বিবৃতিতে তিনি বলেন, ‘বিচ্ছিন্নতাবাদী এবং জঙ্গিদের হুমকিতে ভীত হবেন না। স্বাভাবিক কাজকর্ম করুন।’ শ্রীনগরে সাধারণত রবিবার করেই দোকানিরা রাস্তার ধারে পসরা সাজিয়ে বসেন। যা ‘সানডে মার্কেট’ নামে পরিচিত। কিন্তু, গত কয়েক সপ্তাহ ধরে প্রায় রোজই কিছু দোকানদার টিআরসি চক-পোলো ভিউ-লাল চক রোডের উপর পসরা সাজিয়ে বসছেন। এদিন সানডে মার্কেটে কেনাকাটা করতে উপত্যকার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা মানুষের ভিড় উপচে পড়েছিল। সামনেই শীত আসছে। তাই অনেকেই এদিন শীতপোশাক কিনতে বাজারে ভিড় করেছিলেন। ভিড় ছিল আনাজ, শাক-সব্জি এবং ফলের দোকানেও। তবে, শ্রীনগরের রাস্তায় এদিন রবিবাসরীয় বাজার বসলেও অন্য বাজারগুলি বন্ধই ছিল। ইতিউতি কয়েকটি দোকান খুললেও সকাল সাড়ে দশটার মধ্যেই সেগুলি বন্ধ হয়ে যায়। রাস্তায় অটো এবং ক্যাব কয়েকটি চোখে পড়লেও অন্য গণপরিবহণগুলি চোখে পড়েনি। শনিবারের তুলনায় এদিন রাস্তায় প্রাইভেট গাড়ির সংখ্যাও ছিল কম।
এদিকে, বিরাট ধসের ফলে টানা দু’দিন বন্ধ থাকার পর রবিবার ফের খুলল জম্মু-শ্রীনগর হাইওয়ে। প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, সড়ক রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্বে থাকা সংস্থার তরফে ছাড়পত্র মেলার পর এদিন সকাল সাড়ে ন’টা থেকে ছোট গাড়ির যাতায়াত শুরু হয়। রামবন জেলার নিহার্দ এলাকায় সড়ক চওড়া করার কাজ চলছে। সেখানেই গত বৃহস্পতিবার ধস নামে। রাস্তার দু’দিকেই বহু যানবাহন আটকে পড়ে। সার দিয়ে দাঁড়িয়ে পড়ে পণ্যবাহী ট্রাকগুলিও। সেগুলিকে যত দ্রুত সম্ভব বের করতে আপাতত ওই রাস্তায় বাস চলাচলে নিষেধাজ্ঞা জারি হয়েছে।