‘মোদিই দেশের বোঝা। লোকসভায় ৪০০ আসন দূরঅস্ত, একক সংখ্যাগরিষ্ঠতাই পাবে না বিজেপি।’ এই ভাষাতেই গেরুয়া শিবিরের অন্দরমহলে কার্যত ‘বুলেট’ ছুড়ে দিলেন সিবিআইয়ের প্রাক্তন অধিকর্তা এম নাগেশ্বর রাও। নরেন্দ্র মোদি ও অমিত শাহের একদা ঘনিষ্ঠ এই প্রাক্তন আধিকারিক রীতিমতো বিস্ফোরণ ঘটিয়ে চলেছেন এক্স হ্যান্ডলে।
উচ্চ মাধ্যমিকে পাশের হারে মেয়েরা ছেলেদের তুলনায় পিছিয়ে থাকলেও পরিসংখ্যান বলছে, বেশি নম্বর পাওয়ার ক্ষেত্রে ছেলেদের অনেক পিছনে ফেলেছেন ছাত্রীরা। উচ্চ মাধ্যমিকে ‘ও’ গ্রেড দেওয়া হয় ৯০ থেকে ১০০ শতাংশ নম্বর প্রাপকদের।
আগামী ১০ থেকে ২০ তারিখের মধ্যে কেশপুরে খুনের ঘটনা ঘটতে পারে। ঘাটালের তৃণমূল প্রার্থী দেবের এই আশঙ্কার কথা ঘিরে জেলায় শোরগোল পড়ে গিয়েছে। দেবের দাবি, ঘাটাল লোকসভা কেন্দ্রে জেতার জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছে বিজেপি প্রার্থী ও তাঁর দল।
বাংলায় ইন্ডিয়া জোট না হওয়ার একমাত্র কারণ অধীর চৌধুরী। বুধবার বহরমপুর এসে প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি কংগ্রেস প্রার্থীকে তুলোধনা করলেন তৃণমূলের সেকেন্ড ইন কমান্ড অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।
উচ্চ মাধ্যমিকে পাশের হার সমস্ত রেকর্ড ছাপিয়ে দাঁড়াল ৯০ শতাংশে। গাণিতিক হিসেব ধরলে তা ৮৯.৯৯৮ শতাংশ। আর এই হার ২০২২ সালে হোম সেন্টারে হওয়া উচ্চ মাধ্যমিকের পাশের হিসেবকেও ছাপিয়ে গিয়েছে।
সন্দেশখালি কাণ্ডে ফের নতুন মোড়। রাজ্য তথা জাতীয় রাজনীতিতে বহুল চর্চিত স্টিং অপারেশন বিজেপির বিরুদ্ধে ‘চক্রান্তের’ যে অভিযোগ তুলেছিল, সেই বারুদে বিস্ফোরণ ঘটল ওই জনপদেরই এক অভিযোগকারিণীর বিবৃতিতে।
অস্থায়ী কর্মীদের কাজকর্মের উপর নজরদারি বাড়াচ্ছে রাজভবন। প্রত্যেক অস্থায়ী কর্মীর রিপোর্ট কার্ড তৈরি করা হচ্ছে। সূত্রের খবর, রাজভবনের কোন অস্থায়ী কর্মী কী কাজ করেন, তাঁরা কতক্ষণ রাজভবনে থাকেন, তাঁদের কাজে রাজভবনের জন্য কতটা দরকারি—সমস্ত কিছুর মূল্যায়ন শুরু হয়েছে মঙ্গলবার থেকে।
গঙ্গাপাড়ের জেলা হুগলির আকাশে ১৩টি নক্ষত্র একসঙ্গে জ্বলে ওঠে বুধবার। এই জেলার ১৩ পড়ুয়া উচ্চমাধ্যমিকের মেধা তালিকায় জায়গা করে নেন। রাজ্যের অন্যান্য জেলার নিরিখে হুগলি প্রথম স্থান অধিকার করেছে।
উচ্চ মাধ্যমিকের ফলাফলে উত্তর ও দক্ষিণবঙ্গকে মেলালেন দুই কন্যা। তাঁরা হলেন কোচবিহারের সুনীতি অ্যাকাডেমির ছাত্রী প্রতীচী রায় তালুকদার এবং হুগলির চন্দননগরের কৃষ্ণভাবিনী নারী শিক্ষামন্দিরের স্নেহা ঘোষ।
এপ্রিল মাসে দক্ষিণবঙ্গে যে বৃষ্টির ঘাটতি ছিল, নিয়মিত ঝড়বৃষ্টি শুরু হতেই সেই পরিস্থিতির পরিবর্তন হয়েছে। গত দু-তিন দিন ধরে যে বৃষ্টি হয়েছে তাতে মে মাসের প্রথম আটদিনের নিরিখে দক্ষিণবঙ্গের একটি ছাড়া সব জেলাতেই স্বাভাবিক বা অতিরিক্ত পরিমাণ বৃষ্টি রেকর্ড হয়েছে।
দু’বছর আগে ৬৯০ নম্বর পেয়ে মাধ্যমিকে রাজ্যে চতুর্থ হয়েছিলেন মালদহ রামকৃষ্ণ মিশন বিবেকানন্দ বিদ্যামন্দিরের ছাত্র অভিষেক গুপ্ত। এবার উচ্চ মাধ্যমিকে একধাপ এগিয়ে তৃতীয় তিনি। ছেলের সাফল্যে স্বাভাবিকভাবেই উচ্ছ্বসিত তাঁর বাবা-মা থেকে স্কুল কর্তৃপক্ষ।
মাধ্যমিকের সময় কঠোর পরিশ্রম করেও প্রত্যাশামতো ফল হয়নি। একটুর জন্য তাঁর নাম ওঠেনি মেধা তালিকায়। সেবার রাজ্যের সেরা ১০-এর মধ্যে স্থান করতে পারেননি বারাসতের সৌম্যদীপ সাহা। তখন থেকেই মানসিক প্রস্তুতির শুরু।
মাধ্যমিকে কোচবিহারের চন্দ্রচূড় সেনের পর এবার উচ্চ মাধ্যমিকে রাজ্যসেরা হলেন আলিপুরদুয়ারের অভীক দাস। অভীকের হাত ধরেই আলিপুরদুয়ার ম্যাক উইলিয়াম স্কুলের মুকুটে জুড়ল নয়া পালক। একইসঙ্গে তৈরি হল নতুন ইতিহাস।
হাটবাজার ঘুরে নাকাল হচ্ছেন সাধারণ মানুষ। প্রখর গ্রীষ্মেও মরশুমি ফসলের দর অস্বাভাকি রকমে চড়া। আলু, পটোল, ঝিঙে, ঢ্যাঁড়শ বা বেগুনের দাম কোনও গ্রীষ্মে এতটা চড়া ছিল বলে মনে করতে পারছেন না কেউ।
আজ অর্থাগম ক্ষেত্রটি মধুর। কাজ করেও সাফল্যের অভাব। উচ্চশিক্ষা ও গবেষণায় উন্নতি। ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: চলতি লোকসভা নির্বাচনে ভোটের হারে ঘাটতির ধারা অব্যাহত। তবে সবচেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ ব্যাপার হল, তৃতীয় দফায় বাংলার চারটি আসন মুর্শিদাবাদ, জঙ্গিপুর, মালদহ উত্তর ও দক্ষিণে ৪০ বছর পর ভোটের হার এত কম! কমিশনের তথ্য অনুসারে, এই চারটি কেন্দ্রে এবার ভোটের হার সব মিলিয়ে ৭৭.৫৩ শতাংশ, যা গতবারের তুলনায় অন্তত সাড়ে ৪ শতাংশ কম। এই দফায় সবচেয়ে বেশি ৮১.৫২ শতাংশ ভোট পড়েছে মুর্শিদাবাদ আসনে। এরপরই মালদহ দক্ষিণে ৭৬.৬৯ শতাংশ, মালদহ উত্তরে ৭৬.০৩ শতাংশ এবং জঙ্গিপুর কেন্দ্রে ৭৫.৭২ শতাংশ ভোট পড়েছে। বরাবরই ভোটের হারে এগিয়ে থাকা মুর্শিদাবাদ কেন্দ্রে ৪৪ বছর পর এত কম ভোট পড়ল। ১৯৮০ সালের লোকসভা নির্বাচনে মুর্শিদাবাদ কেন্দ্রে এমনই কম ভোট পড়েছিল। সেবার এই কেন্দ্রে ভোটের হার ছিল ৮১.৫২ শতাংশ। এছাড়া ১৯৭৭ সালের পর এই প্রথমবার জঙ্গিপুর কেন্দ্রে ভোটের হার এতটা কম। সেবার এই কেন্দ্রের অন্তর্গত বিধানসভা কেন্দ্রগুলির গড় ভোটের হার ছিল ৫৮.০৭ শতাংশ।
এদিকে, ২০০৪ সালে সীমানা পুনর্বিন্যাসের পর মালদহ জেলায় মালদহ উত্তর ও দক্ষিণের কেন্দ্র দু’টি তৈরি হয়। তার আগে এই জেলায় একটিই আসন ছিল। সেই নিরিখে মালদহেও ৪০ বছর পর এত কম ভোট পড়েছে। ১৯৮০ সালের লোকসভা নির্বাচনে মালদহে ভোটের হার ছিল ৭৫.৫৪ শতাংশ। ১৯৮০-র পর থেকে এই প্রথম, চলতি নির্বাচনে এই চার কেন্দ্রে ভোটের হারে এতখানি ঘাটতি দেখল রাজ্য। কিন্তু পশ্চিমবঙ্গে যেহেতু ভোটের হার বরাবরই ঊর্ধ্বমুখী থাকে, তাই এবছর এই উলটপুরাণে রীতিমতো চিন্তায় কমিশন। আপাতত এর কারণ খুঁজতে ব্যস্ত কমিশনের কর্তারা।
এদিকে, ২০০৪ সালে সীমানা পুনর্বিন্যাসের পর মালদহ জেলায় মালদহ উত্তর ও দক্ষিণের কেন্দ্র দু’টি তৈরি হয়। তার আগে এই জেলায় একটিই আসন ছিল। সেই নিরিখে মালদহেও ৪০ বছর পর এত কম ভোট পড়েছে। ১৯৮০ সালের লোকসভা নির্বাচনে মালদহে ভোটের হার ছিল ৭৫.৫৪ শতাংশ। ১৯৮০-র পর থেকে এই প্রথম, চলতি নির্বাচনে এই চার কেন্দ্রে ভোটের হারে এতখানি ঘাটতি দেখল রাজ্য। কিন্তু পশ্চিমবঙ্গে যেহেতু ভোটের হার বরাবরই ঊর্ধ্বমুখী থাকে, তাই এবছর এই উলটপুরাণে রীতিমতো চিন্তায় কমিশন। আপাতত এর কারণ খুঁজতে ব্যস্ত কমিশনের কর্তারা।
