ব্যবসার গতি ও বেচাকেনার সঙ্গে লাভও বাড়বে। মানসিক অস্থিরতা থাকবে। শত্রু সংখ্যা বাড়বে। ... বিশদ
২০২৩-র সেপ্টেম্বর মাসে রামপুরহাট থেকে মনোজিতকে গ্রেপ্তার করে দুর্নীতি দমন শাখা। তাঁর বিরুদ্ধে প্রথম তদন্ত করে রাজ্য ভিজিল্যান্স। তাদের সুপারিশের ভিত্তিতে ২০২২-র ফেব্রুয়ারি মাসে কেস রুজু করে রাজ্য দুর্নীতি দমন শাখা। তদন্তে উঠে আসে ২০১২ থেকে ২০১৫, এই তিন আর্থিক বর্ষে তাঁর আয় ছিল ১১ লক্ষ বারো হাজার টাকা। অথচ এই সময় তাঁর সম্পত্তি হয়েছে এক কোটি টাকার উপর। ফিক্সড ডিপোজিট ছিল ৭৩ লক্ষ ৮১ হাজার টাকা। পাশাপাশি বান্ধবীকে ১১ লক্ষ ৭৫ হাজার টাকা দামের একটি গাড়ি গিফট করেছেন। বান্ধবীর অ্যাকাউন্টে ২১ লক্ষ টাকার লেনদেন হয়েছে। এই সময় তিনি বাগনানে ট্রাফিকে কর্মরত ছিলেন। পরে বদলি হন বীরভূমে। সরকারি কর্মীর বিরুদ্ধে চার্জশিট দিতে গেলে তিনি যে দপ্তরে কর্মরত, সেখানকার অনুমোদন লাগে। মনোজিত ধরা পড়ার পর বীরভূমে বিষয়টি জানানো হয়। সময়মতো অনুমোদন না আসায় অভিযুক্ত জামিনে ছাড়া পান। ছ’মাস ধরে অনুমোদন ঝুলে থাকায় তাঁর বিরুদ্ধে চার্জশিট দেওয়া আটকে রয়েছে। এরপরই চলতি মাসে দুর্নীতি দমন শাখার তরফে চিঠি পাঠিয়ে প্রয়োজনীয় অনুমতি চাওয়া হয়েছে বলে খবর। একইসঙ্গে একই চিঠি বীরভূম জেলা থেকে গিয়েছে। একজন কনস্টেবলের বিরুদ্ধে চার্জশিট দেওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় অনুমতি পেতে এত সময় লাগছে কেন, তাই নিয়ে বিভিন্ন মহলে প্রশ্ন উঠেছে।