পারিবারিক সম্পত্তি বিভাজনে আইনি চাপ বাড়তে পারে। কাজকর্মে যোগাযোগের অভাবে বিঘ্ন। ... বিশদ
কাঁচরাপাড়া পুরসভার চেয়ারম্যান কমল অধিকারী তাঁর এলাকার ২৪টি ওয়ার্ডের মধ্যে অনেকগুলিতেই বাড়ি বাড়ি গিয়ে প্রচার করেছেন। আবার নৈহাটি পুরসভার চেয়ারম্যান অশোক চট্টোপাধ্যায় প্রখর রোদকে উপেক্ষা করেই বাড়ি বাড়ি ঘুরছেন। তৃণমূল প্রার্থী পার্থ ভৌমিককে ভোট দেওয়ার আর্জি জানাচ্ছেন। তিনি বলছেন, বিধায়ক হওয়ার পর নৈহাটির চেহারা বদলে দিয়েছেন তিনি। এবার সাংসদ হয়ে গোটা বারাকপুরের চেহারা বদলে দেবেন। একইভাবে দিনরাত এক করে প্রচারে নেমেছেন উত্তর বারাকপুর পুরসভার চেয়ারম্যান মলয় ঘোষ। বারাকপুর পুরসভার মহিলা কাউন্সিলাররা দল বেঁধে বাড়ি বাড়ি ঘুরছেন।
আবার দমদম লোকসভার অধীনে থাকা নিউ বারাকপুর পুরসভার ২০টি ওয়ার্ডের মধ্যে ১৬টি ওয়ার্ডেই বাড়ি বাড়ি যাচ্ছেন পুর চেয়ারম্যান প্রবীর সাহা। সঙ্গে থাকছেন স্থানীয় কাউন্সিলার ও দলীয় নেতৃত্ব। তিনি বলেন, আমি চার হাজার বাড়িতে যাওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নিয়েছি। ইতিমধ্যেই প্রায় পৌনে তিন হাজার বাড়িতে গিয়েছি। সবাইকেই বলছি, উন্নয়নের স্বার্থে অধ্যাপক সৌগত রায়কে ভোট দিতে। তিনি জিতলে দমদম তথা বাংলার উন্নয়ন হবে। প্রচারে মানুষের ভালোই সাড়া মিলছে। এই জনসংযোগ কর্মসূচিতে দুয়ারে চেয়ারম্যানকে পেয়ে মানুষ নানা অভিযোগের কথা তুলে ধরছেন। বিশেষ করে পানীয় জল নিয়ে বহু জায়গায় চেয়ারম্যানদের কৈফিয়ত দিতে হচ্ছে। ঊর্ধ্বতন নেতৃত্বের নির্দেশে বাড়ি বাড়ি প্রচার চলছে গোটা বারাকপুর মহকুমায়। দক্ষিণ দমদম পুরসভার চেয়ারপার্সন কস্তুরী চৌধুরী তাঁর নিজের ওয়ার্ডে ইতিমধ্যেই প্রতিটি বাড়িতে গিয়েছেন। প্রচারে বেরিয়ে বিধানসভা উপ নির্বাচনের প্রার্থী সায়ন্তিকা বন্দ্যোপাধ্যায়কে সঙ্গে নিয়েই ঘুরছেন বরানগর পুরসভার চেয়ারপার্সন অপর্ণা মৌলিক এবং কামারহাটির পুরসভার চেয়ারম্যান গোপাল সাহা।