ব্যবসার গতি ও বেচাকেনার সঙ্গে লাভও বাড়বে। মানসিক অস্থিরতা থাকবে। শত্রু সংখ্যা বাড়বে। ... বিশদ
আচার্য প্রফুল্লচন্দ্র রোডে রয়েছে বাড়িটি। জানা গিয়েছে, ২০তম ব্রাহ্ম উৎসবে এসেছিলেন দু’জন। রবীন্দ্রনাথ রামকৃষ্ণ দেবকে পিয়ানো বাজিয়ে গান শোনান। সেদিন বিকেল পাঁচটায় রামকৃষ্ণদেবের সঙ্গে এসেছিলেন রাখাল মহারাজ, মহেন্দ্রনাথ গুপ্ত সহ অন্যান্য ভক্তগণ। ওই বাড়িতে রামকৃষ্ণ-সারদা‑ও স্বামী বিবেকানন্দর নিত্য পুজো করে শ্রীশ্রী রামকৃষ্ণ ভক্ত পরিষদ। তার অন্যতম সদস্য যামিনীরঞ্জন ঘোষ বলেন, ‘এই বাড়িতে দুই মহাপুরুষের প্রথম ও শেষ দেখা হয়েছিল। এ নিয়ে ‘শ্রীরামকৃষ্ণ কথামৃত’ বইয়ে বিস্তারিত বর্ণনা রয়েছে।’ দুই মে দিনভর থাকছে নানা অনুষ্ঠান। এই বাড়ির ইতিহাস নিয়ে আলোচনায় অংশ নেবেন বিশিষ্টরা। স্থানীয় বাসিন্দাদের বক্তব্য, এই বাড়িটিকে জনসমক্ষে আনতে একটি বোর্ড বসানোর আর্জি জানিয়েছিলাম। পরবর্তী সময় কলকাতা পুরসভা মূল রাস্তার মোড়ে একটি বোর্ড বসায়। তাঁদের দাবি, এমন এক বাড়ি সংরক্ষিত হলে সকলে উপকৃত হবে। কাশীশ্বর মিত্রের একটি আবক্ষ মূর্তি বসানো হলে অনেকে শ্রদ্ধা জানাতে পারবেন। আলমবাজার মঠের সাধারণ সম্পাদক স্বামী সারদাত্মানন্দ বলেন, ‘ঠাকুর রামকৃষ্ণদেব ও বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পদধূলিধন্য এই মহান তীর্থভূমিকে রক্ষা করার দায়িত্ব আমাদের সকলের। এটি হল একটি জাতীয় সম্পদ।’
নিজস্ব চিত্র