বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
নিখোঁজদের মধ্যে ছ’জন কাকদ্বীপের মধুসুদনপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের চৌষট্টিবাড়ির বাসিন্দা। তাঁরা এক পাড়াতেই থাকেন। এই গ্রামেরই তিন যুবক মারা গিয়েছেন বলে আগেই খবর এসেছে। যাঁরা এখনও নিখোঁজ, তাঁদেরও কি একই পরিণতি হয়েছে, এই প্রশ্নই ঘুরপাক খাচ্ছে গোটা গ্রামে। সময় যত এগচ্ছে, উৎকন্ঠা ততই বাড়ছে। এছাড়াও গোসাবা, সোনারপুর, জয়নগর, বাসন্তীর অনেকেরই খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না। তবে সোমবার রাতের পর জানা গিয়েছে, গোসাবার কবিতা কর্মকার এবং মন্টু সর্দার মেদিনীপুর হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন। করমণ্ডল এক্সপ্রেসের যে কামরাগুলি উল্টে গিয়েছিল, তার মধ্যেই ছিলেন বাসন্তীর সমর সর্দার। ওই কামরা থেকে একটি মুণ্ডহীন দেহ উদ্ধার হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, ওই দেহ সমরেরই। তবে দেহটি চিহ্নিত করার প্রশ্নে পরিবারের মধ্যে ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছে। প্রশাসন ডিএনএ পরীক্ষার পরিকল্পনা নিয়েছে।
এদিকে, ট্রেন দুর্ঘটনায় বাসন্তীর যাঁরা মারা গিয়েছেন, সেই পরিবারগুলির সঙ্গে মঙ্গলবার দেখা করতে যান রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। রাজ্যপালের তহবিল থেকে মৃতদের পরিবারকে আর্থিক সাহায্যও করা হয়। তবে এদিন কাকদ্বীপে তুমুল উত্তেজনা তৈরি হয়। মৃত ও নিখোঁজ বাসিন্দাদের বাড়িতে যাচ্ছিলেন আইএসএফের বিধায়ক নওসাদ সিদ্দিকি। তাঁকে ঘিরে বিক্ষোভ দেখান তৃণমূল কর্মীরা। দু’পক্ষ মারামারিতে জড়িয়ে পড়ে। এই ঘটনায় কয়েকজন আহত হয়েছেন।