বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
এনিয়ে চন্দননগর কমিশনারেটের পুলিস জানিয়েছে, বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। ওই যুবক কিছু অভিযোগ করেছেন। সংশ্লিষ্ট নেশামুক্তি কেন্দ্রের কর্তৃপক্ষ এদিন সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলতে চায়নি। পালানোর জন্য যে পুকুরে ঝাঁপ দিয়েছিলেন দিমিত্রিভিচ তার পাশেই থাকেন শিবাজি মিত্র। এদিন দুপুরে হইচই শুনে বাড়ি থেকে বেরিয়ে আসেন তিনি। তারপর ওই যুবকের সঙ্গে ইংরেজিতে কথা বলেন। শিবাজিবাবু বলেন, ওই যুবক ইউক্রেনীয় ভাষায় কথা বলায় প্রথমে কিছু বোঝা যায়নি। পরে তাঁর সঙ্গে ইংরেজিতে কথা বলি। তিনিই পুলিস ডাকতে বলেছিলেন। নাহলে আত্মহত্যা করার হুমকি দেন। ওই যুবকের কথা থেকে যেটুকু বুঝেছি, নেশামুক্তি কেন্দ্রের চিকিৎসা নিয়ে তিনি সন্দেহ প্রকাশ করেছিলেন। সেই কারণেই পালিয়ে এসেছেন।
স্থানীয় ও পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, এদিন দুপুরে আমচকা এক বিদেশি যুবকের পিছনে একদল লোককে ছুটতে দেখেন কৈলাশনগরের বাসিন্দারা। তারপর ওই যুবক পুকুরে ঝাঁপ দেন। কিছুক্ষণ সাঁতার কাটার পর একটি কাচের টুকরো নিয়ে গলায় ঘষতে শুরু করেন। সেইসঙ্গে বিদেশি ভাষায় লাগাতার কিছু বলে যাচ্ছিলেন। স্থানীয়দের কাছ থেকে খবর পেয়ে পুলিস এলে বিষয়টি পরিষ্কার হয়। তখন বোঝা যায়, ওই যুবক নদীয়ায় কৃষ্ণভজনা করতে এসেছিলেন। সেখান থেকেই কেউ তাঁকে ব্যান্ডেলের নেশামুক্তি কেন্দ্রে ভর্তি করে দিয়ে যায়। এদিন তিনি সুযোগ বুঝে সেখান থেকে পালিয়ে যান।