বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
কেল্লার এই স্লুইস গেট দিয়ে পিয়ালি নদীর মিঠে জল কুলতলি সহ জয়নগর এলাকার চাষের জমিতে ব্যবহার হত। কিন্তু গত কয়েকবছর ধরে গেটের এক অংশ ভেঙে যাওয়ার কারণে মিঠে জলের সঙ্গে চাষের জমিতে ঢুকছে নোনা জলও। যার ফলে বিঘার পর বিঘা জমিতে চাষের দফারফা। জুলাই মাস থেকে খরিফ শস্য উৎপাদন শুরু হয়। চাষের এই ভরা সময়ে দুর্দশা বাড়িয়েছে নোনা জল। স্থানীয় কৃষক, কাহার লস্কর বলেন, আগে মিষ্টি জল আসত। এখন নোনা জল ঢুকছে। মিঠে জলে ধান থেকে শুরু করে আলু, সবজি চাষ হত। কিন্তু নোনা জল চাষের ক্ষতি করেছে। ফসল তুলতে বাড়তি খরচ হয়ে যাচ্ছে। চাষি সাইফুল লস্কর বলেন, তিনবছর ধরে স্লুইস গেটের রক্ষণাবেক্ষণ বন্ধ। কবে মেরামত হবে তা সেচদপ্তরই জানে। নোনা জলে কী চাষবাস হয়? ক্ষুব্ধ চাষিরা এই নিয়ে বিধায়কের কাছেও দরবার করেছিলেন। চাষি মামুদ আলি ঢালী বলেন, বিঘা প্রতি দু’হাজার টাকা করে বাড়তি দিতে হচ্ছে, মানে এক বিঘা জমিতে শুধু জল দেওয়ার জন্য দু’হাজার টাকা করে খরচ হচ্ছে। কুলতলির বিধায়ক গনেশ মণ্ডল বলেন, স্লুইস গেটের রক্ষণাবেক্ষণ করা নিয়ে আমি প্রশাসনকে জানিয়েছি। ড্রেজিং করে লকগেট যাতে তৈরি করা যায় তার জন্যও বলা হয়েছে। মগরাহাট ড্রেনেজ ডিভিশনের অতিরিক্ত বাস্তুকার বলেন, কাজ শুরু হওয়ার জন্য টেন্ডার হয়েছে। বর্ষার পর মেরামতের কাজ শুরু হবে। -নিজস্ব চিত্র