বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
দীর্ঘ ৪৪ বছর কোনও ভূমিপুত্র বিধানসভায় তারকেশ্বরের প্রতিনিধিত্ব করেননি। স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি ছিল, সব দলই এবার প্রার্থী করুক এলাকার কোনও বাসিন্দাকে। তৃণমূলের স্থানীয় নেতাদের অনেকেই টিকিট প্রত্যাশী ছিলেন। সূত্রের খবর, প্রার্থীপদ ঘোষণা হওয়ার পর অভিমানে তৃণমূল প্রার্থীর ফোন ধরছিলেন না তারকেশ্বরের বেশ কয়েকজন নেতা। এর আগে তৃণমূল রাজ্য নেতৃত্বের বার্তাকে উপেক্ষা করে তারকেশ্বর টাউনের দুই তৃণমূল নেতা স্বপন সামন্ত ও উত্তম কুণ্ডুকে দেখা গিয়েছে পৃথক পৃথকভাবে দলীয় কর্মসূচি পালন করতে। শনিবার তৃণমূল প্রার্থী রামেন্দু সিংহ রায় তারকেশ্বর মন্দিরে পুজো দিলেও দেখা মেলেনি তৃণমূল টাউন নেতৃত্বের। সোশ্যাল মিডিয়াতেও দেখা গিয়েছে অভিমানের ছোঁয়া। রাজনৈতিক মহলে গুঞ্জন শুরু হয়েছিল, প্রার্থী বাছাই নিয়ে দলে গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব আবার চরমে উঠবে।
তৃণমূল প্রার্থী রামেন্দুবাবু শহরের দুই নেতার সঙ্গে দফায় দফায় বৈঠক করে সমস্যার সমাধান করেন। সোমবার তারকেশ্বরের বিদায়ী চেয়ারম্যান স্বপন সামন্ত ও ভাইস চেয়ারম্যান উত্তম কুণ্ডুকে সঙ্গে নিয়েই তারকেশ্বর মন্দিরে পুজো দেন তিনি। গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের গুজব উড়িয়ে তিনি কর্মীদের উদ্দেশে বলেন, সবাই একসঙ্গে কাজ করলে বিধানসভা নির্বাচনে তৃণমূলের জয় কেউ ঠেকাতে পারবে না। তবে তাঁর এই বার্তা ভোটযন্ত্রে কতটা প্রভাব ফেলে, সেদিকেই তাকিয়ে আছে রাজনৈতিক মহল।