বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
যদিও ওই উদ্যোগ কতটা সফল হবে প্রথমদিনই তা নিয়ে প্রশ্ন উঠে গিয়েছে। নতুন তৈরি হওয়া কমিটির অনেকেই জানিয়েছেন, সাফাইকর্মী সহ পুরকর্মীদের আন্দোলন যে জায়গায় গিয়েছে সেখানে রাশ টানতে যাওয়া বিপজ্জনক। তাছাড়া, ৬০ টাকা ভাতাবৃদ্ধির প্রতিশ্রুতি পুরসভাই দিয়েছিল এবং তারা তা রাখেনি। ফলে পুরসভা বর্ধিতভাতা দেবে না, সেই উদ্দেশ্য সফল করতে চেষ্টা করা খুব ভালো কাজ হবে না। তাতে হিতে বিপরীত হতে পারে। ফলে সাধারণ কর্মীদের আন্দোলন রুখে দেওয়ার তাগিয়ে নতুন সংগঠন খুলে দেওয়ার কৌশল মাঠে মারা যেতে পারে। অন্তত এমনটাই ওয়াকিবহাল মহল মনে করছে। যদিও তৃণমূল নেতৃত্ব এমন কোনও কৌশলের কথা অস্বীকার করেছে।
তৃণমূল বিধায়ক অসিতবাবু বলেন, চুঁচুড়া পুরসভায় আমাদের স্বীকৃত কর্মীসংগঠন ছিল না। সেটিই তৈরি করা হয়েছে। আমরা কোনও আন্দোলনকে চ্যালেঞ্জ করতে চাইনি। পুরসভার সকলকর্মীরাই আমাদের আছে আত্মীয়ের মতো। তাই তাঁদের কোনও পদক্ষেপকেই আমরা কখনও বাধা দিইনি। কিন্তু নির্বাচনের আগে পুরপরিষেবাকে বিপর্যস্ত করতে বিরোধীরা উস্কানি দিচ্ছে। পুরশ্রমিকদের একাংশ সেই ফাঁদে পা দিচ্ছেন। সেই বিষয়টিও নজরে রাখতে হচ্ছে।