বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
এরপর তিনি গোপালপুর ১ নম্বর পঞ্চায়েতে বীরেশ্বরপুর গ্রামে মাসির বাড়ি যান। পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, মঙ্গলবার তিনি তাঁর বাবাকে ফোন করে তাঁকে বাড়ি নিয়ে যেতে বলেন। ওই প্রৌঢ়ও তাঁর মেয়েকে নিয়ে যাবেন বলে আশ্বস্ত করেন। মঙ্গলবার রাতে কিছুটা চুপচাপই ছিলেন তিনি। নিত্যদিনের মতো খাবার খেয়ে ঘুমতে যান। এরপরই এদিন ভোরে শৌচাগারে তাঁর ঝুলন্ত দেহ দেখতে পাওয়া যায়। মৃতদেহ বসিরহাট হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে ময়নাতদন্তের জন্য। কী কারণে তিনি আত্মহত্যা করলেন, তা খতিয়ে দেখছে পুলিস।