বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
করোনা পরীক্ষার রিপোর্ট আসতে দেরি হওয়ার কারণে চিকিৎসা শুরু করার আগেই একাধিক মৃত্যু ঘটেছে হাওড়ায়। দু’দিনের মধ্যে রিপোর্ট দেওয়ার কথা বলা হলেও বাস্তব ক্ষেত্রে তা তিনদিন বা তারও বেশি সময় লাগছিল। আবার স্কুল অব ট্রপিক্যাল মেডিসিনের চাপের কথা মাথায় রেখে মাঝেমাঝে নমুনা সংগ্রহও কমাতে হচ্ছিল।
জেলার এক পদস্থ স্বাস্থ্যকর্তা জানান, এর আগে হাওড়া জেলায় দু’টি ট্রু-ন্যাট মেশিন ছিল। একটি উলুবেড়িয়ায় এবং আরেকটি উদয়নারায়ণপুর স্টেট জেনারেল হাসপাতালে। তিনি জানান, এই যন্ত্রগুলিতে দিনে ২৫টি নমুনা পরীক্ষা করা যাবে, এর ফলে চাপ কমবে অনেকটা। তাছাড়া কোনও কোনও ক্ষেত্রে রোগীর অবস্থা সঙ্কটজনক হলে খুব তাড়াতাড়ি পরীক্ষার ফলাফল জানার দরকার পড়ে। সেসব ক্ষেত্রে ঘণ্টা দু’য়েকের মধ্যেই ফলাফল পাওয়া যাবে। তাছাড়া হাসপাতালে বা নার্সিং হোমে অন্য কোনও রোগের জন্য ভর্তি হতে গেলে এখন আগেই করোনা পরীক্ষার রিপোর্ট নেগেটিভ কি না, দেখতে চাইছে। সেসব করিয়ে আনতে রোগীর অবস্থা আরও খারাপ হয়ে যাচ্ছে। এদিকে, করোনা পরীক্ষার পরিকাঠামো উন্নয়নের পাশাপাশি অ্যান্টিজেন পরীক্ষাতেও হাওড়ার অবস্থা বেশ ভালো বলে দাবি স্বাস্থ্যকর্তাদের। শুরুর দিন থেকে এখনও পর্যন্ত পাঁচ হাজারেরও বেশি অ্যান্টিজেন টেস্ট হয়েছে বলে জানানো হয়েছে স্বাস্থ্য বিভাগের তরফে। হাওড়া শহরে এলাকা স্যানিটাইজেশনের কাজ চলছে।