বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
নতুন ওই নির্দেশিকার বিষয়ে জেলাশাসক ওয়াই রত্নাকর রাও বলেন, এবিষয়ে বাসিন্দাদের সচেতন করতে আমরা জেলাজুড়ে ২০০০ হোর্ডিং লাগাব। পাশাপাশি কম দামে মাস্ক পাওয়ার ব্যবস্থা করতে আরও বেশি পরিমাণে তা তৈরি করানো হচ্ছে।
স্বরাষ্ট্রসচিব আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায় ২ জুলাই মাস্ক ও সামাজিক দূরত্বকে বাধ্যতামূলক জানিয়ে নির্দেশিকা জারি করেন। সেখানে স্পষ্ট করে জানানো হয়েছে, সামাজিক দূরত্ব ও মাস্ক পড়ার নিয়ম কঠোরভাবে মানতে হবে। এর অন্যথা হলে তা ফৌজদারি বিধির আওতায় পড়বে। ওই নির্দেশিকা অনুসারে, প্রকাশ্য স্থানে মাস্ক ছাড়া কাউকে দেখা গেলেই, তাঁকে মাস্ক পরতে বলা হবে। তা না করলে তাঁকে বাড়ি চলে যেতে বলা হবে। রাস্তায় চলতে গিয়ে একই ঘটনা দেখা গেলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে সেখান থেকে বাড়ি ফিরিয়ে দেওয়া হবে। একই ব্যক্তি একাধিকবার নিয়ম ভাঙলে তাঁকে ফৌজদারি আইনে শাস্তি দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। সামাজিক দূরত্বের বিধিভঙ্গ করলেও একইভাবে শাস্তির মুখে পড়তে হবে।
স্বাস্থ্য কর্তাদের দাবি, আনলক পর্বে এসে অনেক ক্ষেত্রেই বাসিন্দাদের মধ্যে গাছাড়া মনোভাব দেখা যাচ্ছে। সামাজিক দূরত্ব তো বটেই, মাস্ক পরাও শিকেয় উঠেছে। অথচ করোনা ছড়ানো রুখে দেওয়ার জন্য মাস্ক ব্যবহার বিশেষ জরুরি। বিশেষজ্ঞদের চিন্তার বড় কারণ, রোগাক্রান্তদের অনেকের লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না। এই সব ক্ষেত্রে মাস্কই রোগ ছড়ানোর কার্যকরী অস্ত্র। তাই আবেদন নিবেদনের রাস্তা ছেড়ে এবার শাস্তি দিয়ে আমজনতাকে মাস্ক পরানোর পথে হাঁটাতে উদ্যোগী হয়েছে সরকার।