পিতার স্বাস্থ্যহানি হতে পারে। আর্থিক ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় অর্থের অভাব হবে না। পঠন পাঠনে পরিশ্রমী হলে ... বিশদ
এমনকী রাজারহাট গ্রামীণ, নিউটাউন এলাকাতেও কোনও হাট থাকলে, সেগুলির উপর বিশেষ নজর রাখতে বলা হয়েছে থানাগুলিকে। এদিকে বিধাননগর পুরসভার পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, স্থায়ী যে কোনও বাজারেই ক্রেতাদের দূরত্ব বজায় রেখে দাঁড়ানোর মার্কিংয়ের কাজ প্রায় সম্পূর্ণ। সল্টলেক সহ রাজারহাটে সেই কাজ করা হয়েছে। কিন্তু রাস্তায় যে বাজার বসে, তার ক্ষেত্রেই এই সমস্যা হচ্ছে। তাই পুরসভার পক্ষ থেকে এবিষয়ে পুলিসকে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য বলা হয়েছে। এছাড়াও পাড়ার গলিগালাতে নজরদারি বাড়াতে বলা হয়েছে।
বিধাননগর পুরসভার ২০ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলার শিবনাথ ভাণ্ডারি বলেন, বাগজোলা খালপাড়ের জগৎপুর এলাকায় এখনও বাজারে যেভাবে ভিড় হচ্ছে, তা যথেষ্ট আশঙ্কার। মানুষ এখনও অসতর্কভাবে দু'বেলা হামলে পরে বাজার করছে। তাই এবিষয়ে নজর দেওয়ার জন্য পুলিসকে আবেদন করা হয়েছে। আপাতত তাঁরা বাসিন্দা এবং বাজার কমিটির সঙ্গে আলোচনা করে ঠিক করেছেন, অদল-বদল করে দোকানদাররা দোকান খুলবেন। সোমবার থেকেই এই ব্যবস্থা চালু করা হয়েছে। তবে মানুষকে আরও সচেতন করতে পুলিসের কড়া পদক্ষেপ প্রয়োজন রয়েছে বলে তিনিও মনে করেন।