বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
অধিকর্তা আশিস সামন্ত বলেন, আমরা চিড়িয়াখানা চত্বর পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে যা করার, তাই করছি। থার্মোকলের পাতা ব্যবহার করা যাবে না। তার বদলে শাল পাতা বিক্রি হচ্ছে ভিতরেই। কেউ এই থার্মোকলের পাতা যদি ব্যবহার করেন, তাহলে জরিমানা করার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। কোনও ররকম প্লাস্টিক যাতে না ঢোকে ভিতরে, তাই চিপসের প্যাকেটেও নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। আরও একটি বিষয় নিয়ে কড়া হয়েছে চিড়িয়াখানা কর্তৃপক্ষ। তা হল, এমনিতেই নির্দেশ হয়েছে, কোনও রকম ব্যাডমিন্টন বা ওই ধরনের খেলা চালানো যাবে না। কিন্তু সেই নিষেধাজ্ঞা উড়িয়েই কচিকাঁচা থেকে বড়রা খেলাধুলোয় মজে যান। এবার থেকে কেউ এই সব খেলা খেলতে গিয়ে ধরা পড়লেও জরিমানা দিতে হবে বলে বড় বড় ব্যানার টাঙিয়ে দেওয়া হয়েছে। রবিবার চিড়িয়াখানায় গিয়ে দেখা গেল, ছুটির মেজাজে রয়েছেন সাধারণ মানুষ। বাঘ-ভাল্লুকদের দেখার জন্য ভিড় উপচে পড়ছে। তার সঙ্গে খাওয়া-দাওয়ার পালা তো ছিলই। তবে আগের চেয়ে পরিস্থিতি অনেকটাই ভালো। যত্রতত্র নোংরা ফেলা নেই। ডাস্টবিনগুলি আগে যেমন থার্মোকলের প্লেট দিয়ে ভরা থাকত, তারও পরিবর্তন হয়েছে।