বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
অন্যদিকে, ডানলপ খেয়াঘাট দিনরাতের জন্যে খুলে দেওয়া হয়েছে। উদ্যোক্তাদের দাবি, দুই ২৪ পরগনা এবং নদীয়া থেকেও বহু মানুষ ভাসানের শোভাযাত্রা দেখতে প্রতিবছর ভিড় করে। তাঁদের জন্যেই ওই ব্যবস্থা করা হয়েছে। চন্দননগরের শোভাযাত্রাকে টেক্কা দেওয়ার চেষ্টা প্রতিবছরই বাঁশবেড়িয়া করে থাকে। এবারও ভাসানকে কেন্দ্র করে শোভাযাত্রার প্রস্তুতিতে সেই প্রতিযোগিতার আবহ থাকছে। আর তার জেরেই বাঁশবেড়িয়ার সড়কপথে বুধবার দেখা যাবে হ্যারি পটারের মায়া, দেখা যাবে টাইটানিকের আলোকময় সফর। এমনও হরেক থিম আলোর মালায় গেঁথে বুধবার সন্ধ্যায় দর্শকদের সামনে হাজিরের জন্যে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি বাঁশবেড়িয়ার কোনায় কোনায় মঙ্গলবার দেখা গিয়েছে। ইতিমধ্যেই পুজোর ক’দিন রেকর্ড ভাঙা ভিড় উদ্যোক্তাদের উৎসাহের পারদ চড়িয়ে দিয়েছে।
সোমবার থেকেই দুপুর না গড়াতেই ভিড় বাড়ার নমুনা দেখা গিয়েছিল বাঁশবেড়িয়ায়। মঙ্গলবার পুজো মরশুমের শেষদিনও তার ব্যতিক্রম হয়নি। বাঁশবেড়িয়া, চুঁচুড়ার মানুষ তো বটেই বাঁশবেড়িয়ার ঘাট পার হয়ে থোকা থোকা দর্শনার্থীদের ভিনজেলা থেকে আসতে দেখা গিয়েছে। সন্ধ্যের মুখেই শহর প্রায় অবরুদ্ধ হয়ে যায়। রাত বাড়ার পরে শহরে কেবল কালো মাথার সারি ছাড়া আক্ষরিক অর্থেই তিল ধারণের জায়গা ছিল না। আজ, বুধবার শোভাযাত্রাকে কেন্দ্র করে আরও ভিড় হবে বলেই উদ্যোক্তারা আশা করছে।