বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
এবার বিএ জেনারেলে বসেছিলেন ২৩,৭৫২ জন। তাঁদের মধ্যে ১৬,৬৯৩ জন ছাত্রী এবং ৭,০৫৯ জন ছাত্র। সংখ্যায় অর্ধেকের কম হওয়া সত্ত্বেও পাশের হারে মেয়েদের টেক্কা দিতে পারেননি ছাত্ররা। ছাত্রীদের পাশের হার ৬১.৪৬ শতাংশ। আর ছাত্রদের ক্ষেত্রে তা ৫৮.৩৮ শতাংশ। গতবার মোট পাশের হার ছিল ৬০.৫৪ শতাংশ। বিএসসিতে মোট পরীক্ষার্থীই ছিলেন ৬,০৪৯ জন। ছাত্রীদের সংখ্যা ২,৮২৪ জন। আর ছাত্রদের সংখ্যা ৩,২২৫ জন। মোট পাশের হার ৮১.৪৫ শতাংশ। গতবার তা ছিল ৭৯.৯৫ শতাংশ। এবার ছাত্রীদের পাশের হার ৮৫.৪৪ শতাংশ। আর ছাত্রদের ক্ষেত্রে সেই হার মাত্র ৭৭.৯৬ শতাংশ।
বি কমে মোট পরীক্ষার্থী ছিলেন ১২,৪৭৮ জন। ছাত্রী ছিলেন ৪,১১২ জন এবং ছাত্র ছিলেন ৮,৩৬৬ জন। মোট পাশের হার ৪৭.৭৯ শতাংশ। গতবারের চেয়ে তা ০.৩ শতাংশ কমেছে। এবার ছাত্রীদের পাশের হার ৪৭.৯১ শতাংশ। আর ছাত্রদের পাশের হার ৪৭.৭৪ শতাংশ। এবছর বিএ, বি এসসি এবং বি কমে ফল অসমাপ্ত আসার সংখ্যাও কমেছে। বিএ, বি এসসির ক্ষেত্রে পরীক্ষা হওয়ার ৭৪ দিনের মাথায় এবং বি কমের ক্ষেত্রে ৭৬ দিনের মাথায় ফল প্রকাশিত হল। বি কমে যাঁরা ফেল করেছেন, তাঁরা পাশ করার জন্য মাত্র দু’বছর সুযোগ পাবেন বলে বিশ্ববিদ্যালয়ের তরফে জানানো হয়েছে। বাকি দু’টি ক্ষেত্রে এই সময়সীমা সাত বছর।