বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
প্রকাশিত সংবাদ অনুযায়ী, ওই পুরসভার ৪১ জনের মধ্যে ৩৫ জন কাউন্সিলার তাঁর বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব এনেছেন। ১৮ জুলাই এই প্রসঙ্গে পুর বোর্ডের বৈঠকও ডাকা হয়েছে। তার আগেই সেই প্রস্তাবকে বেআইনি বলে তিনি হাইকোর্টের দ্বারস্থ হলেন। তিনি মামলা করেছেন কি না, তা নিয়ে সারাদিন বিস্তর জল্পনা হয়েছে। কারণ, তিনি নিজের মুখে এনিয়ে কিছু বলেননি।
অন্যদিকে, এদিনই বেলা ২টোর পর পুরসভা বিষয়ক মামলার বিচার হয় যে এজলাসে, সেখানে নৈহাটি পুরসভার বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে মামলা’র শুনানি ছিল। সেই শুনানি না হলেও আইনজীবী ও বিচারপতি সমাপ্তি চট্টোপাধ্যায়ের কথোপকথন সূত্রে জানা গিয়েছে, সোমবার সব্যসাচী দত্তর মামলাটি ওই এজলাসেই শোনা হবে। পরে সন্ধ্যায় জানা যায়, ইতিমধ্যে ওই মামলার নোটিস রাজ্য সরকার এবং বিধাননগর পুরসভার কমিশনারকে পাঠানো হয়েছে।
ওদিকে, রাজ্যের পুরমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম সব্যসাচী দত্তর হাইকোর্ট সফর প্রসঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে বলেন, যে কেউ আইনি পরামর্শ নেওয়ার জন্য আদালতে যেতে পারেন। দেশের সব নাগরিকেরই সেই অধিকার আছে। কিন্তু, কমিশনার কৃষ্ণা চক্রবর্তী সহ ৩৬ জন কাউন্সিলার যেখানে মেয়রের বিরুদ্ধে অনাস্থা এনেছেন, সেখানে আমি হলে পদত্যাগ করতাম।