অস্ত্র ছাড়। হিংসা ত্যাগ করে আত্মসমর্পণ কর। নইলে শুরু হবে ‘অল আউট অপারেশন’। টার্গেট ৩১ মার্চ ২০২৬। তার মধ্যেই দেশ থেকে মুছে ফেলা হবে মাওবাদীদের অস্তিত্ব। শুক্রবার মাওবাদী হিংসার বলি এমন ৫৫ পরিবারের সঙ্গে নয়াদিল্লিতে নিজ বাসভবনে কথা বলেন অমিত শাহ।
আর জি কর ইস্যুতে চিকিৎসকদের কর্মবিরতির বিরুদ্ধেই মত দিল কেন্দ্র। আজ, শনিবার থেকে আন্দোলনরত ডাক্তাররা যোগ দিচ্ছেন জরুরি পরিষেবায়। এবং সেটাও কোন পর্যায়ে, তার সিদ্ধান্ত নেবেন পড়ুয়ারাই।
উচ্চশিক্ষা বা গবেষণায় সাফল্য ও সুনাম প্রাপ্তি। অর্থভাগ্য শুভ। ব্যবসা ও পেশায় লক্ষ্মীলাভ। ... বিশদ
অমরাবতী: দক্ষিণের রাজনীতিতে ‘চন্দ্রে’র প্রত্যাবর্তন। আর এই ফিরে আসাটা কোনও বাণিজ্যিক ছবির চিত্রনাট্যের চেয়ে কম কিছু নয়। বুধবার অন্ধ্রপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নিলেন টিডিপি সুপ্রিমো চন্দ্রবাবু নাইডু। তৈরি হল আবেগঘন মুহূর্ত। অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়ে চন্দ্রবাবুকে জড়িয়ে ধরলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। কেন্দ্রের নতুন এনডিএ সরকারের ‘প্রাণভ্রমরা’ টিডিপি প্রধানের পিঠ চাপড়ে দিতেও দেখা গেল প্রধানমন্ত্রীকে। চন্দ্রবাবুর পাশাপাশি এদিন অন্ধ্রের উপ মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নিয়েছেন জোটসঙ্গী জনসেনার প্রধান পবন কল্যাণ। মন্ত্রী হিসেবে শপথ নিয়েছেন চন্দ্রবাবুর ছেলে নারা লোকেশও। শপথবাক্য পাঠ করালেন রাজ্যপাল এস আব্দুল নাজির। পরে তেলুগু সুপারস্টার চিরঞ্জীবী ও পবন কল্যাণের হাত উপরে তুলে ধরে তাঁদের অভিবাদন জানালেন মোদি।
গত বছর ৯ সেপ্টেম্বর। রাজ্যের স্কিল ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশনে ৩৭১ কোটি টাকার দুর্নীতির অভিযোগে গ্রেপ্তার হয়েছিলেন চন্দ্রবাবু নাইডু। মুখ্যমন্ত্রীর চেয়ারে তখন ওয়াইএসআর কংগ্রেস পার্টির প্রধান জগন্মোহন রেড্ডি। তবে প্রত্যাবর্তনের অঙ্গীকারটা করেছিলেন আরও দু’বছর আগে। সাংবাদিক সম্মেলনে কেঁদে ফেলেছিলেন টিডিপি সুপ্রিমো। চন্দ্রবাবুর অভিযোগ ছিল, ওয়াইএসআর কংগ্রেস নেতারা তাঁর স্ত্রীর নামে কুকথা বলতেও ছাড়ছেন না। সেই দিনই তাঁর প্রতিজ্ঞা ছিল, ‘ফের রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী পদে ফিরবই।’ বুধবার ছিল সেই দিন। চতুর্থবার এই দক্ষিণী রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নিলেন চন্দ্রবাবু। তাঁর প্রত্যাবর্তনের এই টানটান চিত্রনাট্যের সাক্ষী হিসেবে অনুষ্ঠানে উপস্থিত রইলেন সুপারস্টার রজনীকান্ত, চিরঞ্জীবী সহ চলচ্চিত্র জগতের একঝাঁক তারকা। আর রইলেন জোটসঙ্গী বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্ব। কে নেই সেই তালিকায়। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অমিত শাহ, নীতিন গাদকারি, জে পি নাড্ডা, প্রাক্তন উপ রাষ্ট্রপতি বেঙ্কাইয়া নাইডু সহ বহু বিশিষ্ট নেতা। অনুষ্ঠানে যোগ দেন তামিলনাড়ুর প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ও পনিরসেলভাম, মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী একনাথ সিন্ধে।
চন্দ্রবাবুর সঙ্গেই এদিন মোট ২৫ জন মন্ত্রী হিসেবে শপথগ্রহণ করেন। এর মধ্যে টিডিপির জোটসঙ্গী জনসেনার তিনজন ও বিজেপির একজন।
গত বছর ৯ সেপ্টেম্বর। রাজ্যের স্কিল ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশনে ৩৭১ কোটি টাকার দুর্নীতির অভিযোগে গ্রেপ্তার হয়েছিলেন চন্দ্রবাবু নাইডু। মুখ্যমন্ত্রীর চেয়ারে তখন ওয়াইএসআর কংগ্রেস পার্টির প্রধান জগন্মোহন রেড্ডি। তবে প্রত্যাবর্তনের অঙ্গীকারটা করেছিলেন আরও দু’বছর আগে। সাংবাদিক সম্মেলনে কেঁদে ফেলেছিলেন টিডিপি সুপ্রিমো। চন্দ্রবাবুর অভিযোগ ছিল, ওয়াইএসআর কংগ্রেস নেতারা তাঁর স্ত্রীর নামে কুকথা বলতেও ছাড়ছেন না। সেই দিনই তাঁর প্রতিজ্ঞা ছিল, ‘ফের রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী পদে ফিরবই।’ বুধবার ছিল সেই দিন। চতুর্থবার এই দক্ষিণী রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নিলেন চন্দ্রবাবু। তাঁর প্রত্যাবর্তনের এই টানটান চিত্রনাট্যের সাক্ষী হিসেবে অনুষ্ঠানে উপস্থিত রইলেন সুপারস্টার রজনীকান্ত, চিরঞ্জীবী সহ চলচ্চিত্র জগতের একঝাঁক তারকা। আর রইলেন জোটসঙ্গী বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্ব। কে নেই সেই তালিকায়। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অমিত শাহ, নীতিন গাদকারি, জে পি নাড্ডা, প্রাক্তন উপ রাষ্ট্রপতি বেঙ্কাইয়া নাইডু সহ বহু বিশিষ্ট নেতা। অনুষ্ঠানে যোগ দেন তামিলনাড়ুর প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ও পনিরসেলভাম, মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী একনাথ সিন্ধে।
চন্দ্রবাবুর সঙ্গেই এদিন মোট ২৫ জন মন্ত্রী হিসেবে শপথগ্রহণ করেন। এর মধ্যে টিডিপির জোটসঙ্গী জনসেনার তিনজন ও বিজেপির একজন।
