কর্মে কিছুটা শুভ। খেলাধূলায় বিশেষ নৈপুণ্য প্রদর্শন। মানসিক দিকটি বিক্ষিপ্ত থাকবে। ... বিশদ
তিন ধাপে এই পরীক্ষা হয়ে থাকে। ব্লক স্তরের সেরা ১০ শতাংশ ছাত্রছাত্রীকে নিয়ে দ্বিতীয় ধাপটি হয়। সেটি জেলাস্তরের পরীক্ষা। সেখান থেকে প্রথম ২০ শতাংশ ছাত্রছাত্রীকে নিয়ে হয় রাজ্যস্তরের পরীক্ষা। গোটা রাজ্য থেকে সেরা ১০০ জন ছাত্রছাত্রীকে দেওয়া হয় বিশেষ বৃত্তি এবং বুক গ্রান্ট। তাদের বিজ্ঞানের নানা কর্মশালা, প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণের সুযোগও দেওয়া হয়। অনেক বছর ধরেই মৌলিক বিজ্ঞান নিয়ে উচ্চশিক্ষায় আগ্রহ কমছে। সেই পরিস্থিতির উন্নতি ঘটানোর লক্ষ্যেই সরকার ওলিম্পিয়াডের উদ্যোগ নিয়েছিল। আন্তর্জাতিক এবং দেশীয় স্তরে এই ধরনের ওলিম্পিয়াড থাকলেও রাজ্যে তার চল ছিল না। কর্তৃপক্ষের আশা, এই উদ্যোগের সুফল মিলবে কয়েক বছর পর থেকেই। কারণ, এই ধরনের প্রতিযোগিতা বিজ্ঞানের প্রতি ভীতি কাটানোর পাশাপাশি আগ্রহও বাড়িয়ে তোলে। এটাই প্রাথমিক লক্ষ্য রাজ্য সরকারের। তারপরে উৎকর্ষ বৃদ্ধির লক্ষ্যে এগবে সরকার। সেরা ১০০ জনকে বিশেষ নজরদারিতে তৈরির পাশাপাশি বাকিদেরও নানা সুযোগ দেওয়া হয়। ফলে, সংখ্যার বিচারেও এটি বেশ গুরুত্বপূর্ণ। কয়েক বছরে রাজ্যে ভালো সংখ্যক বিজ্ঞানে আগ্রহী ছাত্রছাত্রী তৈরি হবে। এখন রাজ্যে স্নাতক, ও স্নাতকোত্তরে আসনের তেমন অভাব নেই। ফলে, সেদিকেও কোনও সমস্যা হবে না ছাত্রছাত্রীদের।