কর্মে কিছুটা শুভ। খেলাধূলায় বিশেষ নৈপুণ্য প্রদর্শন। মানসিক দিকটি বিক্ষিপ্ত থাকবে। ... বিশদ
সাম্প্রতিক পারফরম্যান্সের নিরিখে শুক্রবার কিছুটা হলেও এগিয়েছিল ফরাসি-ব্রিগেড। গত ম্যাচে নাকে চোট পাওয়ায় কিলিয়ান এমবাপেকে বেঞ্চে রেখেই এদিন দল সাজান কোচ দিদিয়ের দেশঁ। তাঁর অভাব ঢাকতে ব্যর্থ গ্রিজম্যান-থুরামরা। প্রাপ্ত সুযোগ কাজে লাগাতে পারলে প্রথমার্ধেই তিন গোলের নিড নিতে পারত ফ্রান্স। তবে বড়লোকের বাউন্ডুলে ছেলের মতো তা হেলায় নষ্ট করলেন গ্রিজম্যানরা। এমনকী, দ্বিতীয়ার্ধেও সেই ধারা বজায় থাকে। এরইমধ্যে ৬৮ মিনিটে ফ্রান্সের জাল কাঁপান সিমন্স। মেম্ফিস ডিপের শট প্রথম প্রচেষ্টায় রুখে দেন ফরাসি দুর্গপ্রহরী মিগনান। তবে ফিরতি বল জালে জড়াতে ভুল করেননি ডাচ মিডিও। ম্যাচে লিড নিতেই বাঁধনছাড়া উল্লাসে মেতে ওঠে নেদারল্যান্ডস শিবির। তবে তা খুব বেশি সময় স্থায়ী হয়নি। সহকারীর সঙ্গে কথা বলে অফ-সাইডের বাঁশি বাজান রেফারি। এরপর ভারের সাহায্য নিয়েও তা বহাল রাখেন তিনি। আর তাতেই ক্ষুব্ধ ডাচ কোচ কোম্যান। ম্যাচ শেষে রেফারির সঙ্গে কথা বলতেও দেখা যায় তাঁকে।
এদিকে, গত ম্যাচে নাকে চোট পাওয়ার পর ফেসমাস্ক পরেই নেদারল্যান্ডস ম্যাচের প্রস্তুতি সেরেছিলেন এমবাপে। তবে দলের সেরা অস্ত্রকে নিয়ে কোনওরকম ঝুঁকি নিতে চাননি কোচ দেশঁ। তাই শুক্রবার স্কোয়াডে নাম থাকলেও এমবাপেকে মাঠে নামাননি তিনি। বেঞ্চে বসেই দলের ড্র দেখতে হয় ফরাসি তারকা উইঙ্গারকে। তবে গ্রুপ পর্বের শেষ ম্যাচে আগামী ২৫ জুন পোল্যান্ডের বিরুদ্ধে এমবাপেকে দলে ফেরাতে পারেন ফরাসি কোচ।