কর্মে কিছুটা শুভ। খেলাধূলায় বিশেষ নৈপুণ্য প্রদর্শন। মানসিক দিকটি বিক্ষিপ্ত থাকবে। ... বিশদ
শুক্রবার রাতে প্রোটিয়াদের বিরুদ্ধে ১৬৪ রানের টার্গেট তাড়া করেছিল ইংল্যান্ড। কিন্তু ব্যাটারদের ব্যর্থতায় ৭ রানে হারতে হয়। হ্যারি ব্রুক (৫৩) ও লিয়াম লিভিংস্টোন (৩৩) ছাড়া কেউ ভরসা জোগাতে পারেননি। বাটলার বলেছেন, ‘ব্রুক ও লিভিংস্টোনের জুটি আশার আলো জ্বালিয়েছিল। মন্থর পিচে অন্যরা সমস্যায় পড়লেও ওরা জেতার মতো জায়গায় পৌঁছে দিয়েছিল দলকে। কিন্তু আমরা শেষে গিয়ে তালগোল পাকিয়ে ফেলি।’ বোলারদের পারফরম্যান্স অবশ্য স্বস্তি জোগাচ্ছে বাটলারকে। জোফ্রা আর্চার তিন উইকেট নিয়েছেন। লেগস্পিনার আদিল রশিদও নিখুঁত নিশানায় বল রাখেন।
অন্যদিকে, আমেরিকা সুপার এইটের দুটো ম্যাচেই হেরেছে। ফলে বিদায় নিশ্চিত তাদের। তবে এই আসরে শেষ ম্যাচ জিতে হাসিমুখে বাড়ি ফেরাই লক্ষ্য সৌরভ নেত্রাভালকর, নীতীশ কুমারদের। ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে ৯ উইকেটে পরাজয়ের পর আমেরিকার অধিনায়ক অ্যারন জোন্স বলেছেন, ‘ইংল্যান্ড ম্যাচ কঠিন চ্যালেঞ্জের হতে চলেছে। তবে আমরা তার জন্য তৈরি।’
এদিকে, রবিবার সকালে কিংসটাউনে ১ নম্বর গ্রুপে আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে খেলবে অস্ট্রেলিয়া। সুপার এইটে উভয় দলই খেলেছে একটি করে ম্যাচ। বাংলাদেশের বিরুদ্ধে দাপটেই জিতেছে অস্ট্রেলিয়া। তবে আফগানরা হেরেছে ভারতের কাছে। শেষ চারের আশা জিইয়ে রাখতে রশিদ খানের দলকে তাই জিততেই হবে। অবশ্য টিম ইন্ডিয়ার কাছে ৪৭ রানে হারের ধাক্কা কাটিয়ে ওঠা সহজ হবে না। তবুও মিচেল মার্শদের হারাতে মরিয়া আফগানরা। ফজলহক ফারুকির পেস ও রশিদ খানের স্পিনই ভরসা তাদের। প্রতিযোগিতার অন্যতম ফেভারিট অস্ট্রেলিয়া অবশ্য সব বিভাগেই শক্তিশালী। গত ম্যাচে হ্যাটট্রিককারী প্যাট কামিন্স ও লেগস্পিনার অ্যাডাম জাম্পা বল হাতে ছন্দে রয়েছেন। ব্যাটে হাফ-সেঞ্চুরির পর আত্মবিশ্বাস বেড়েছে ডেভিড ওয়ার্নারের। মিডল অর্ডারে গভীরতা বাড়িয়েছেন মার্কাস স্টোইনিস।