অতিরিক্ত পরিশ্রমে শারীরিক ক্লান্তি, প্রিয়জনের বিপথগামিতায় অশান্তি ও মানহানির আশঙ্কা সাংসারিক ক্ষেত্রে মতানৈক্য এড়িয়ে চলা ... বিশদ
জখম গোপালবাবু এদিন হাসপাতালের বেডে শুয়ে বলেন, অর্জুনের দোকান থেকে নানা অসামাজিক কাজকর্মের অভিযোগ উঠছিল। দোকানে আড্ডা না বসানোর জন্য বলতে গিয়েছিলাম। কিন্তু সে হঠাৎ আমার উপর চড়াও হয়। আমার উপর ধারালো অস্ত্র নিয়ে হামলা চালায়। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, খড়বাংলা তাঁতিপাড়ায় অর্জুনের গ্রিলের দোকানে গভীর রাত পর্যন্ত মদের আসর বসে। দিনের বেলাতেও আড্ডা চলে। রাস্তার পাশ দিয়ে যাওয়া মহিলাদের কটুক্তি এবং উত্ত্যক্ত করা হয় বলে অভিযোগ। তবে স্থানীয়রা প্রতিবাদ করার সাহস পাননি। বৃহস্পতিবার দোকানের পার্শ্ববর্তী একটি বাড়িতে চুরি হওয়ায় স্থানীয়রা ক্ষোভ প্রকাশ করেন। বিষয়টি কানে গেলে স্থানীয় যুবক পেশায় আমিন গোপালচন্দ্র দাস শুক্রবার সকালে গ্রিল দোকানের মালিককে বাজে আড্ডা না বসানোর পরামর্শ দেন। তাতে অর্জুন গোপালবাবুর সঙ্গে বচসা জুড়ে দেয়। প্রতিবাদ করলে অর্জুন মারধর করে। পরে অর্জুনের বাবা ও দাদা তরোয়াল ও অন্যান্য ধারালো অস্ত্র নিয়ে এসে গোপালবাবুর উপর চড়াও হয়। তাঁর মাথায় ও হাতে কোপ মারা হয়। ছাড়াতে এলে প্রতিবেশী এক ব্যক্তিকেও হেনস্তা করা হয়। পরে স্থানীয় অনেকে চলে আসায় অভিযুক্তরা দোকান ছেড়ে পালায়। পরে জখম গোপালবাবুকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।