অতিরিক্ত পরিশ্রমে শারীরিক ক্লান্তি, প্রিয়জনের বিপথগামিতায় অশান্তি ও মানহানির আশঙ্কা সাংসারিক ক্ষেত্রে মতানৈক্য এড়িয়ে চলা ... বিশদ
তবে রেইসির এই জয় মোটেই বিতর্কহীন নয়। তাঁর প্রবল প্রতিপক্ষ সংস্কারপন্থী নেতাদের অযোগ্য ঘোষণা করে খামেনেইয়ের নির্বাচনী টিম। এতেই রেইসির জয়ের পথ প্রশস্ত হয়। সমালোচকরা বলছেন, প্রশাসনকে নিজের করায়ত্ত করতেই এই নেতাদের অযোগ্য ঘোষণা করেছেন খামেনেই। ১৯৭৯ সালে ‘ইসলামি রিভোলিউশন’-এর পরে এই প্রথম এত কম ভোট পড়ল ইরানে। এক কোটি ৭৮ লক্ষ ভোট পেয়ে শীর্ষস্থানে রয়েছেন ইব্রাহিম রেইসি। এর পরেই রয়েছেন প্রাক্তন রেভলিউশনারি গার্ডের প্রধান মহসিন রেজাই। তাঁর প্রাপ্ত ভোট ৩৩ লক্ষ। সংস্কারপন্থী দলের নেতা আব্দুলনাসের হেম্মাতি পেয়েছেন ২৪ লক্ষ ভোট। ভোটের ফল সামনে আসতেই রেইসিকে অভিনন্দন জানিয়েছেন দ্বিতীয় স্থানে থাকা রেজাই এবং তৃতীয় স্থানে থাকা হেম্মাতি। তাঁরা প্রত্যেকেই ইরানকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য রেইসিকে সমর্থনের কথা জানিয়েছেন।