পারিবারিক মঙ্গল অনুষ্ঠান ও পুজোপাঠে আনন্দলাভ। বন্ধু বিবাদের যোগ আছে। বিদ্যাচর্চায় উন্নতি। ... বিশদ
সিপিএমের দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা সম্পাদক নন্দলাল হাজরা বলেন, নারায়ণবাবুর মৃত্যুর পর একটা শূন্যতা বা অভাব আমরা হারে হারে উপলব্ধি করছি। তিনি বিভিন্ন পদে আসীন ছিলেন। তিনি সাধারণ মানুষের সঙ্গে মিশে যেতেন। মানবেশবাবুকে যখনই ডাকা হয় তখনই তিনি আসেন। প্রচারেও বেরিয়েছেন। ভোট শান্তিপূর্ণ হওয়ারই আশা করছি। তবে কিছুটা আশঙ্কাও রয়েছে।
আরএসপি’র রাজ্য সম্পাদক মণ্ডলীর সদস্য তথা কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য সুচেতা বিশ্বাস বলেন, বিশ্বনাথবাবু দলীয় কার্যালয়ে আসেন। তবে সেভাবে প্রচারে পাঠানো হয় না। তাঁর বয়স হয়েছে। তবে আমাদের কোনও অসুবিধা হচ্ছে না। দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা বলতেই এক সময় নারায়ণ বিশ্বাস, বিশ্বনাথ চৌধুরীদের নাম উচ্চারিত হতো। ছিলেন এক ঝাঁক বাম নেতা। কিন্তু রাজ্যে পালা বদলের পর ধীরে ধীরে জেলায় বামেরা শক্তি হারিয়েছে। কোনও বাম দলই এখন আর সেভাবে কোনও কোনও গুরত্বূপূর্ণ অবস্থানে নেই বলে মনে করে রাজনৈতিক মহলের একাংশ। তাদের জনপ্রতিনিধিও নেই বললেই চলে। এই পরিস্থিতিতে নতুন বাম নেতৃত্বের মুখও সেভাবে উঠে আসেনি। তাই প্রবীণদের পরামর্শ ও সহায়তা নিয়ে অপেক্ষকৃত নবীন নেতৃত্বরাই জেলায় দলকে পরিচালনা করছে। তাঁদের নেতৃত্বেই চলছে বালুরঘাট লোকসভা আসনে বামেদের ভোটযুদ্ধ।