পারিবারিক মঙ্গল অনুষ্ঠান ও পুজোপাঠে আনন্দলাভ। বন্ধু বিবাদের যোগ আছে। বিদ্যাচর্চায় উন্নতি। ... বিশদ
ময়নাগুড়ি নতুন বাজার সহ বিভিন্ন জায়গায় পাহাড় সমান বর্জ্য জমা হয়ে রয়েছে। অভিযোগ, শহরের বর্জ্য সরাতে পুরসভা তেমন কোনও নজর দিচ্ছে না। ময়নাগুড়ি পুরসভার ভাইস চেয়ারম্যান মনোজ রায় বলেন, শহরের বর্জ্য খাগড়াবাড়ি-২ পঞ্চায়েতে আগে পাঠানো হতো। এ নিয়ে ওই পঞ্চায়েত কর্তৃপক্ষের সঙ্গে পুরসভার একটি মউ স্বাক্ষর হয়েছিল। কিন্তু বর্জ্য প্রক্রিয়াকরণ না হওয়ায় সেখানে প্রচুর জঞ্জাল জমে আছে। খাগড়াবাড়ি-২ পঞ্চায়েত এলাকায় যে সলিড ওয়েস্ট ম্যানেজমেন্ট প্রকল্প রয়েছে তা আরও প্রসারিত করা হবে। আমগুড়ি পঞ্চায়েত কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা হয়েছে। শুক্রবার থেকে সেখানে শহরের সংগৃহীত বর্জ্য পাঠানো হবে। আর খাগড়াবাড়ি-২ পঞ্চায়েতের প্রকল্প আরও বড় করে তোলার পর সেখানে ফের বর্জ্য পাঠানো হবে। ধাপে ধাপে শহরের বাজার এলাকার জমা হওয়া বর্জ্য সরিয়ে নেওয়া হবে।
ব্যবসায়ী দ্বৈপায়ন রায়, সঞ্জু মল্লিক বলেন, গরমে নানা ধরনের রোগের আশঙ্কা থাকে। আমাদের কর্মতীর্থ ভবনের ভিতর বর্জ্যের স্তূপ হয়ে রয়েছে। সারাক্ষণ মশা, মাছির উপদ্রব। জনবসতির পাশেই জমছে আবর্জনার পাহাড়। এটা পুরসভার দেখা উচিত।
ময়নাগুড়ি নতুন বাজার ব্যবসায়ী সমিতির সম্পাদক সিদ্ধার্থ সরকার বলেন, কর্মতীর্থ ভবনের যে স্থায়ী শৌচালয় রয়েছে, তার পাশেই বর্জ্যের স্তূপ জমতে শুরু করেছে। আসলে বর্জ্য ফেলার এবং প্রক্রিয়াকরণ করার মতো স্থায়ী পরিকাঠামো নেই পুরসভার। হাটের দিনে ব্যবসায়ীরা বর্জ্য ফেলছেন। একারণে সমস্যায় পড়তে হচ্ছে আমাদের। দুর্গন্ধে টেকা যায় না। দ্রুত সাফাই করা হোক, পুরসভার কাছে আমরা এই দাবি রাখব। আমগুড়ি পঞ্চায়েতের প্রধান দিলীপ রায় জানিয়েছেন, ময়নাগুড়ি পুরসভার সঙ্গে কথা হয়েছে। এখানকার প্রকল্পস্থলে অনেক জায়গা আছে। পুরসভাকে বর্জ্য ফেলতে অনুমতি দেওয়া হয়েছে।