পারিবারিক মঙ্গল অনুষ্ঠান ও পুজোপাঠে আনন্দলাভ। বন্ধু বিবাদের যোগ আছে। বিদ্যাচর্চায় উন্নতি। ... বিশদ
ইসলামপুর, গোয়ালপোখর ও চাকুলিয়ার মতো সংখ্যালঘু এলাকার সাধারণ মানুষের একাংশ এবার তেমনটাই মনে করছেন। ভোটের আগের দিন তাঁদের স্পষ্ট কথা, শক্তি কমতে কমতে কংগ্রেসকে এখন রুগণ বললেও কম বলা হবে। তাই দলের প্রার্থীকে ভোট দেওয়ার কোনও মানে হয় না। বিজেপিকে পরাস্ত করতে সেটা করতে চাইছেন না সংখ্যালঘু সম্প্রদায়েরই একটা অংশ। যদিও প্রচারে ভিক্টর বারবার দাবি করেছেন, সংখ্যালঘু ভোট তাঁর সঙ্গেই থাকবে।
গোয়ালপোখরের পাঞ্জিপাড়ার হাসকুন্ডার বাসিন্দা হাসিরুদ্দিনের কথায়, বিজেপিকে রুখতেই হবে। আর বিজেপির সঙ্গে এরাজ্যে একমাত্র তৃণমূলই মুখোমুখি লড়াই করছে। এই পরিস্থিতিতে তৃণমূলকে শক্তিশালী করার জন্য জোড়া ফুলে ভোট দিতে হবে। কংগ্রেসকে ভোট দেওয়া মানেই ফের পিছিয়ে যাওয়া। যদিও কংগ্রেস নেতৃত্ব এই তত্ত্ব মানছে না। বুধবার চাকুলিয়ার শিরসি মাদ্রাসার মাঠে জনসভা করেন ভিক্টর। সেখানেই তিনি বলেন, এই আসনে তৃণমূল কখনও জয়ী হয়নি। কংগ্রেস ও সিপিএমই জয়ী হয়ে এসেছে। ফলে কংগ্রেসের ভোট কাটার কোনও ব্যাপার নেই। এখানে কংগ্রেসই ছিল। সুতরাং আমাদের দলকে ভোট দেওয়াটাই যুক্তিযুক্ত।
এই প্রসঙ্গে স্থানীয় বাসিন্দা রফিকুল আলম বললেন, বিজেপিকে হারাতে একের বিরুদ্ধে এক লড়াই করতে হবে। ত্রিমুখী লড়াই হলে সংখ্যালঘু ভোটও ভাগাভাগি হবে। এই আসনে কংগ্রেস তৃতীয় স্থানে। ফলে কংগ্রেসকে দিলে তৃণমূলের ভোটই কমবে এবং বিজেপির জয়ের রাস্তা সহজ হয়ে যেতে পারে। পাল্টা বিজেপির মুখপাত্র সন্দীপ ভট্টাচার্যের কথায়, গণতন্ত্রে মানুষ যাকে খুশি ভোট দেবেন। ভোট নষ্ট করার কোনও বিষয় নেই।