কর্মে কিছুটা শুভ। খেলাধূলায় বিশেষ নৈপুণ্য প্রদর্শন। মানসিক দিকটি বিক্ষিপ্ত থাকবে। ... বিশদ
স্থানীয় সূত্রে খবর, ঘটনার সূত্রপাত গত ৯ জুন। সঞ্জয়ের এক আত্মীয় গ্রামের এক মহিলার সঙ্গে পালিয়ে যান। সেই ঘটনায় সঞ্জয়কে আটক করে পুলিস। প্রমোদকেও জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। সঞ্জয়কে থানায় বেধড়ক মারধর করা হয় বলে অভিযোগ। পাশাপাশি এক লক্ষ টাকাও চাওয়া হয়। ১০ হাজার টাকার বিনিময়ে সঞ্জয়কে ছেড়ে দেয় পুলিস। তবে বাকি ৯০ হাজার টাকাও মেটাতে হবে বলে অভিযুক্ত পুলিসকর্মীরা হুঁশিয়ারি দেয়। সঞ্জয়ের ভাইপোর অভিযোগ, থানায় মারধর ও টাকা জোগাড় করতে না পেরে অবসাদে ভুগছিলেন তিনি। তার জেরেই আত্মহত্যা করেন সঞ্জয়। ভাইয়ের মৃত্যুর পর প্রমোদ থানায় অভিযোগ করতে চাইলে তাঁকে ফিরিয়ে দেওয়া হয়। অভিযোগ দায়ের করতে চাইলে ফল ভালো হবে না বলে হুঁশিয়ারিও দেয় পুলিস। তার একদিন পরেই প্রমোদের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয়। গ্রামে যাতে উত্তেজনা না ছড়ায়, তার জন্য পুলিস মোতায়েন করা হয়েছে।