কর্মে কিছুটা শুভ। খেলাধূলায় বিশেষ নৈপুণ্য প্রদর্শন। মানসিক দিকটি বিক্ষিপ্ত থাকবে। ... বিশদ
স্বাস্থ্যদপ্তর সূত্রের খবর, দু’ধরনের ট্যাবলেট কেনা হয়েছে। প্রায় সাড়ে ৩ কোটি টাকার ট্যাবলেট কেনা হয়েছে। বাংলার লক্ষাধিক টিবি রোগী চার ধরনের যক্ষ্মার ওষুধ পান। তাঁদের জন্য ২ মাসের স্টকের ওষুধ কিনে নেওয়া হয়েছে। বাগবাজার এবং শিলিগুড়ি স্টোরে ওষুধ পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। শুধু তাই নয়, প্রতিটি জেলা স্বাস্থ্যদপ্তরের ডিস্ট্রিক্ট রিজার্ভ স্টোরেও (ডিআরএস) পাঠানো হয়েছে ওষুধ। আগামী ক’দিনের মধ্যে রোগীদের কাছে তা পৌঁছে যাবে বলে জানিয়েছেন দপ্তরের এক পদস্থ কর্তা। স্বাস্থ্য অধিকর্তা ডাঃ সিদ্ধার্থ নিয়োগী খবরের সত্যতা স্বীকার করে বলেন, সমস্যা মিটেছে। এরপর থেকে খুব প্রয়োজন পড়লে জেলাগুলি দরকারমতো ওষুধ কিনে নিতে পারবে।
স্বাস্থ্যদপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, এখন ড্রাগ সেনসেটিভ যক্ষ্মা রোগীদের ৬ মাসের ওষুধ খেতে হয়। ওষুধ চারটি। সেগুলি হল আইসোনাজাইড, রিফমপিসিন, ইথামবুটল এবং প্যারাজিনামাইট। এর মধ্যে প্রথম দু’মাসের কঠিন পর্ব বা অ্যাকিউট স্টেজে দেওয়া হয় প্যারাজিনামাইট বাদে তিনটি ওষুধের ফিক্সজড ডোজ কম্বিনেশন। তৃতীয় মাস থেকে পরের আরও চার মাস রোগীরা পান প্যারাজিনামাইট সহ চারটি ওষুধের ফিক্সজড ডোজ কম্বিনেশন। এই দু’ধরনের ওষুধ ২৬ লক্ষ এবং ২২ লক্ষ ট্যাবলেট করে কিনেছে বাংলা। এক ধরনের ওষুধ পুরোটাই চলে এসেছে। দ্বিতীয় ধরনের ওষুধ অর্ধেক আসা শুধু সময়ের অপেক্ষা।