কর্মে কিছুটা শুভ। খেলাধূলায় বিশেষ নৈপুণ্য প্রদর্শন। মানসিক দিকটি বিক্ষিপ্ত থাকবে। ... বিশদ
তদন্তকারীরা জানান, ‘শাহাদাত’এর আমির এবং তার সহযোগীরা নিজেদের মধ্যে ‘ক্রিপটিক’ (যেটাকে ট্র্যাক করা যায় না) মেসেজিং প্ল্যাটফর্ম ‘বিআইপি’র মাধ্যমে নিজেদের মধ্যে যোগাযোগ রাখত। এসটিএফ ও কাঁকসা পুলিস তার বাড়িতে অভিযান চালিয়ে বহু সন্দেহভাজন সামগ্রী আটক করেছে। তাকে নিয়ে এসে কাঁকসা থানায় চলে ম্যারাথন জেরা। দীর্ঘ জেরার পর অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করা হয়। তার বিরুদ্ধে দেশদ্রোহিতার অভিযোগে ইউএপিএ ধারায় মামলা শুরু করা হয়েছে। আজ রবিবার তাকে দুর্গাপুর আদালতে তোলা হবে। জানা গিয়েছে, অভিযুক্তের এক আত্মীয় কাঁকসা থানার সিভিক ভলান্টিয়ার। তার বাবা ইসমাইল ছোট ব্যবসায়ী। পুলিস জানতে পেরেছে, হাবিবুল্লার পরিবারের এক নাবালক সদস্যও জঙ্গি সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত রয়েছে। তাকে শনিবারই বর্ধমানের একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠান থেকে তুলে আনেন তদন্তকারীরা। এখনও তাকে গ্রেপ্তার করা হয়নি। তার জেরা চলছে।