কর্মে ও ব্যবসায় বাধা থাকলেও অগ্রগতি হবে। আর্থিক যোগ শুভ। ব্যয় বাড়বে। সম্পত্তি নিয়ে শরিকি ... বিশদ
দাবিপূরণের জন্য আটজন চিকিৎসক ও হবু চিকিৎসক অনশন চালিয়ে যাচ্ছেন এখনও। তাঁদের মধ্যে তৃতীয় বর্ষের এক ছাত্র এদিন অসুস্থ হয়ে পড়েন। তাঁর রক্তচাপ কমে যায়। জ্বর আসে, কাঁপুনি ও বমি শুরু হয়। বিকেলের দিকে তাঁর অবস্থার অবনতি হওয়ায় এই হাসপাতালেরই সিসিইউতে ভর্তি করানো হয়েছে। হাসপাতাল সূত্রে খবর, ইন্টার্নরা সবাই শুক্রবারের মধ্যে কাজে যোগ দিয়ে দিলে অনশন চালিয়ে যাবেন হবু ডাক্তাররা।
বিক্ষোভকারীদের কাজে ফেরা প্রসঙ্গে আর জি করের রোগীকল্যাণ সমিতির চেয়ারম্যান ডাঃ সুদীপ্ত রায় বলেন, আমরা বলপূর্বক আন্দোলন ভাঙার পক্ষপাতী নই। ছাত্রছাত্রীরা আমাদের সন্তানসম। তাঁদের সমস্ত দাবিই আমরা সমাধানের চেষ্টা করছি। কিন্তু মেডিক্যাল কলেজের প্রিন্সিপাল কে থাকবেন বা থাকবেন না, সেটা ঠিক করার দায়িত্ব সরকারের। ছাত্রছাত্রীরা এই সিদ্ধান্ত নিতে পারেন না। তাঁর দাবি, ইতিমধ্যে অধিকাংশ চিকিৎসক কাজে যোগ দিয়েছেন। ইন্টার্নরাও শীঘ্রই কাজে যোগ দেবেন। এ বিষয়ে রাজ্যের স্বাস্থ্যসচিব নারায়ণস্বরূপ নিগম বলেন, আশা করছি, আর দু’-তিনদিনের মধ্যে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে যাবে। আর জি কর মেডিক্যাল কলেজের একাধিক প্রাক্তনী মনে করছেন, এবার যেভাবেই হোক এই অচলাবস্থার অবসান জরুরি। কারণ কিছুদিন পরেই ‘নিট’-এর ফলাফল প্রকাশিত হবে। এখানে সামনের সারির অনেক ছাত্রছাত্রী পড়াশোনা করতে আগ্রহ দেখান। তাই তার আগেই সব সমস্যা মিটে যাওয়া উচিত বলে মনে করছেন তাঁরা।