কর্মে ও ব্যবসায় বাধা থাকলেও অগ্রগতি হবে। আর্থিক যোগ শুভ। ব্যয় বাড়বে। সম্পত্তি নিয়ে শরিকি ... বিশদ
উল্লেখ্য, সদ্য সমাপ্ত বিধানসভা উপনির্বাচনে দলীয় প্রার্থীদের হয়ে প্রচারে না-যাওয়ায় লকেট চট্টোপাধ্যায়ের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ নিয়ে জল্পনা তৈরি হয়। যদিও সেই সময়ই রাজ্য বিজেপির অন্যতম এই মহিলা সাধারণ সম্পাদক সেই জল্পনায় জল ঢেলে দিয়েছিলেন। আসন্ন উত্তরাখণ্ড বিধানসভা নির্বাচনের জন্য লকেটকে সহ-পর্যবেক্ষকের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি সাংগঠনিক ও সংসদীয় কাজের ব্যস্ততায় তাঁকে প্রায়ই দিল্লিতে ব্যস্ত থাকতে হয়। সামগ্রিকভাবে গত উপনির্বাচনে তিনি প্রচারে যেতে পারেননি। তবে এবার ফের তাঁকে বঙ্গ ভোটের উত্তপ্ত ময়দানে স্বমহিমায় পাওয়া যাবে। এ প্রসঙ্গে বুধবার লকেট চট্টোপাধ্যায় বলেন, আমি দলের অনুগত কর্মী। নেতৃত্ব যে দায়িত্ব দেবে তা পালন করতে আমি বদ্ধপরিকর। বিগত নির্বাচনে উত্তরাখণ্ড ও দিল্লিতে আমার পূর্বনির্ধারিত কর্মসূচি আগে থেকেই স্থির করা ছিল। তাই প্রচারে যেতে পারিনি। কিছু লোক সস্তা প্রচার পাওয়ার উদ্দেশ্যে বিভ্রান্তিকর তথ্য পরিবেশন করেছিলেন। আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে লকেট আরও বলেন, রাজনীতি ফেসবুক বা ট্যুইটারে হয় না। আমি রাস্তায় নেমে কর্মীদের পাশে থেকে কাজ করি। আগামী দিনেও সেভাবেই কাজ করে যাব। আসন্ন নির্বাচনের প্রচার সম্পর্কে লকেট বলেন, শুক্রবার গোসাবা থেকে প্রচার শুরু করব।