উচ্চতর বিদ্যায় সফলতা আসবে। সরকারি ক্ষেত্রে কর্মলাভের সম্ভাবনা। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। প্রেম-প্রণয়ে মানসিক অস্থিরতা ... বিশদ
দু’টি স্বাস্থ্যকেন্দ্রের সংস্কার প্রয়োজন ছিল। সেটাও হচ্ছে। বৈঁচি স্বাস্থ্যকেন্দ্রে ভীষণ ভিড় হয়। সেখানেও সংস্কার আবশ্যক ছিল। পঞ্চায়েত সমিতির সহসভাপতি সঞ্জয় ঘোষ বলেন, স্বাস্থ্য পরিকাঠামোর উন্নতির লক্ষ্যে আমরা একবছর ধরে একাধিক পদক্ষেপ করেছি। নতুন পরিকল্পনাও সেই লক্ষ্যেই। কাজ দ্রুত শেষ হবে। মানুষ দ্রুত পরিষেবা পাবেন।
এখানে একটি ব্লক স্বাস্থ্যকেন্দ্র-সহ মোট সাতটি স্বাস্থ্যকেন্দ্র আছে। এগুলিতে বহু মানুষ রোজ পরিষেবা পান। এর মধ্যে ব্লক স্বাস্থ্যকেন্দ্র-সহ তিনটি হাসপাতালে রোগী ভর্তি রাখার ব্যবস্থা আছে। অন্যগুলিতে আউটডোর পরিষেবা পাওয়া যায়। কিন্তু সেগুলিতে ঠিকমতো পানীয় জল মেলে না বলেই অভিযোগ ছিল। তাই পুজোর আগে থেকেই পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছিল। পুজোর পরেই জলের জন্য প্রয়োজনীয় টাকা বরাদ্দ-সহ টেন্ডার করা হয়েছে। পঞ্চায়েত সমিতি সূত্রের খবর, বৈঁচি, রামেশ্বরপুর, হরাল, ইটাচুনা-খন্যান, দ্বারবাসিনী, জামগ্রামের স্বাস্থ্যকেন্দ্রের প্রতিটির জন্য সাড়ে ৭ লক্ষ টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে।
পাশাপাশি, রামেশ্বরপুর ও বৈঁচি স্বাস্থ্যকেন্দ্রের পরিকাঠামো উন্নয়নের জন্যও অর্থবরাদ্দ করা হয়েছে। সমিতি জানিয়েছে, রামেশ্বরপুর প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রের উপরে ভরসা করেন ৩০ হাজার মানুষ। এটি পাঁচিল দিয়ে ঘিরে প্রায় নতুন করে গড়া হচ্ছে। খরচ হবে ২৫ লক্ষ টাকা। বৈঁচি স্বাস্থ্যকেন্দ্র পাণ্ডুয়ার আরেকটি জনপ্রিয় স্বাস্থ্যকেন্দ্র। এটার ছাদ সংস্কারের জন্য ৬ লক্ষ টাকা দেওয়া হয়েছে। কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, নতুন বছরের আগেই পরিস্রুত জল মিলবে।