উচ্চতর বিদ্যায় সফলতা আসবে। সরকারি ক্ষেত্রে কর্মলাভের সম্ভাবনা। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। প্রেম-প্রণয়ে মানসিক অস্থিরতা ... বিশদ
বিসিসিআই সভাপতি সৌরভ গাঙ্গুলির কণ্ঠেও একই সুর শোনা গিয়েছে, ‘রোহিত ভারতীয় ক্রিকেট দলের সম্পদ। সহ-অধিনায়কও (সীমিত ওভারে) বটে। ওর মতো একজন ক্রিকেটারকে বাইরে রেখে দল গড়ার কথা ভাবাই যায় না। কিন্তু রোহিতের চোট ছিল। নির্বাচকরা তাই কোনও ঝুঁকি নিতে চাননি। ও ফিট হয়ে উঠলেই ভারতীয় দলে সরাসরি যোগ দেবে।’
একই সঙ্গে বিসিসিআই প্রেসিডেন্ট রোহিতকে সতর্ক করে বলেছেন, ‘শুধু আইপিএল নয়, ওর সামনে লম্বা কেরিয়ার পড়ে রয়েছে। আমরা চাই না, ও ফের চোট পাক। সেক্ষেত্রে মাঠে ফিরতে আরও বেশি সময় লাগবে। মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের ফিজিও রোহিতকে ফিট করে তোলার আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়েছে। নিয়মিত যোগাযোগ রেখেছিল ভারতীয় দলের ফিজিও নীতিন প্যাটেলও। রোহিত যথেষ্ট অভিজ্ঞ। আলাদা করে ওকে ভালো-মন্দ বোঝানোর প্রয়োজন নেই। অনেক আইপিএল আসবে। একাধিক সিরিজ খেলার সুযোগও পাবে। কিন্তু সবার আগে ওর ফিট হওয়া প্রয়োজন।’ তবে রোহিত কিন্তু খেতাবি নেশায় মজেছেন। তাই সৌরভের পরামর্শ তিনি কানে তোলেননি বলে মত বিশেষজ্ঞদের।
এদিকে ক্রমশ ফিট হয়ে উঠছেন পেসার ইশান্ত শর্মাও। জাতীয় ক্রিকেট অ্যাকাডেমিতে ছোট ছোট স্পেলে তিনি বোলিংও করছেন। অস্ট্রেলিয়া যাবেন ইশান্ত। দু’টি প্র্যাকটিস ম্যাচ খেলে টেস্ট সিরিজের আগে নিজেকে তৈরি করার সুযোগও পাবেন। তবে এবারের আইপিএলে ক্রিকেটারদের চোট পাওয়ার প্রবণতা অনেক বেশি। এই প্রসঙ্গে সৌরভ বলেন, ‘এটা কারও হাতে নেই। তাই মাথা ঘামানো উচিত নয়।’
আইপিএলের মঞ্চে প্রত্যাশা মতো পারফর্ম করতে পারেননি ঋষভ পন্থ। তবুও সৌরভ দিল্লি ক্যাপিটালসের উইকেটরক্ষকটির হয়ে ব্যাট ধরলেন, ‘চিন্তার কিছু নেই। অল্প বয়স। ভুল শুধরে নিয়ে ঋষভ ফের ফর্মে ফিরে আসবে। খুবই প্রতিভাবান। ওকে নিয়ে আমরা আশাবাদী। এই মুহূর্তে ঋষভ ও ঋদ্ধিমানই দেশের সেরা উইকেটরক্ষক।’