হঠাৎ জেদ বা রাগের বশে কোনও সিদ্ধান্ত না নেওয়া শ্রেয়। প্রেম-প্রীতির যোগ বর্তমান। প্রীতির বন্ধন ... বিশদ
আঠারো বছর পর অ্যাসেজে অ্যাওয়ে ম্যাচ জিতেছে অস্ট্রেলিয়া। বল বিকৃতিকাণ্ডে এক বছর দলের বাইরে ছিলেন স্টিভ স্মিথ। কামব্যাক মঞ্চে তিনি জ্বলে উঠেছিলেন। দুই ইনিংসেই সেঞ্চুরি হাঁকিয়ে অস্ট্রেলিয়ার দুরন্ত জয় এনে দিয়েছিলেন তিনি। স্বভাবতই দ্বিতীয় টেস্টেও ইংল্যান্ডের পথের কাঁটা স্টিভ স্মিথ। এছাড়া ডেভিড ওয়ার্নার, ক্যামেরন ব্যানক্রফ্ট, উসমান খাওয়াজা, ট্রেভিস হেড, ম্যাথু ওয়েডের মতো ব্যাটসম্যান অস্ট্রেলিয়ার বড় ভরসা। গত ম্যাচে জেমস প্যাটিনসন, প্যাট কামিন্স, পিটার সিডলকে খেলানো হয়েছিল। কিন্তু দ্বিতীয় টেস্টে বাদ পড়েছেন প্যাটিসন। লর্ডসের পিচে অল্প ঘাস আছে। পেসাররা বাড়তি সুবিধা পেতে পারেন প্রথম দিকে। সেকথা ভেবেই মিচেল স্টার্ককে ফেরানো হয়েছে ১২ জনের দলে। তবে উইনিং কম্বিনেশন নিয়ে খুব বেশি নাড়াচাড়া করতে রাজি নন অজি কোচ জাস্টিন ল্যাঙ্গার। কিন্তু পরিস্থিতির চাপে অভিজ্ঞ জশ হ্যাজলউডকেও খেলানো হতে পারে।
গত ম্যাচে ২৫১ রানে হারলেও ইংল্যান্ডের ব্যাটিংকে প্রথম ইনিংসে ভরসা জুগিয়েছিলেন ররি বার্নস। অনবদ্য সেঞ্চুরি করেছিলেন তিনি। তবে জ্যাসন রয়, জো ডেনলি, জশ বাটলার, জনি বেয়ারস্টোদের আরও দায়িত্ব নিয়ে খেলতে হবে। ক্যাপ্টেন জো রুট তিন নম্বরে ব্যাট করেছিলেন এজবাস্টন টেস্টে। যদিও চার নম্বর তাঁর পছন্দের জায়গা। সেক্ষেত্রে রুট চারেও ব্যাট করতে পারেন পরিস্থিতির বিচারে। এই ম্যাচে গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে বেন স্টোকসের ভূমিকা। এই ম্যাচে বাদ পড়েছেন মঈন আলি। তাাঁর জায়গায় খেলতে পারেন সমারসেটের বাঁ-হাতি স্পিনার জ্যাক লিচ। এছাড়া ইংল্যান্ডের তারকা পেসার স্টুয়ার্ট ব্রড, ক্রিস ওকস ম্যাচ মোড় ঘুরিয়ে দেওয়ার ক্ষমতা রাখেন। অতীতে এই ক্রিকেটাররা বহুবার ব্যক্তিগত মুন্সিয়ানায় ম্যাচের রং বদলে দিয়েছেন।