উচ্চশিক্ষা বা গবেষণায় সাফল্য ও সুনাম প্রাপ্তি। অর্থভাগ্য শুভ। ব্যবসা ও পেশায় লক্ষ্মীলাভ। ... বিশদ
এদিনের সভায় বিজেপির পুরুলিয়া লোকসভার নির্বাচন কমিটি চেয়ারম্যান সুজয় বন্দ্যোপাধ্যায়, মানবাজারের বিধায়ক তথা মন্ত্রী সন্ধ্যারানি টুডু, পুরুলিয়া জেলা পরিষদের সভাধিপতি নিবেদিতা মাহাত প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। এদিন সভায় বক্তব্যের শুরুতেই ব্রাত্যবাবু পুরুলিয়ার বিজেপির বিদায়ী সাংসদ জ্যোতির্ময় সিং মাহাতকে নিশানা করেন। তিনি বলেন, এখানকার যিনি বিজেপির বিদায়ী সাংসদ আছেন তিনি পাঁচ বছরে কিছুই কাজ করেননি। কিন্তু, আমার মুখ্যমন্ত্রী এখানে অনেক কিছুই কাজ করেছেন। দু’- দু’টি কলেজ রয়েছে মানবাজারে। পলিটেকনিক, আইটিআই কলেজ আলাদা করে রয়েছে। কেন্দ্রীয় সরকারের টাকায় একটা স্কুল কি হয়েছে? হয়নি। পুরুলিয়া জেলায় ৩১টি মডেল স্কুল হয়েছে। পুরুলিয়ায় হাসপাতাল হয়েছে। একটা হাসপাতালও বিদায়ী সাংসদ আনতে পারেননি।
প্রার্থী শান্তিরাম মাহাতকে নিয়ে তিনি বলেন, শান্তিদা এমনই একজন লোক যাঁর নামে শান্তিও আছে, রামও আছে। বিজেপি এখানে ভোট চেয়ে কি করবে? এখানে বিজেপির সাংসদ কিছুই করেননি। যা করেছেন শান্তিদাই করেছেন। আগামী দিনেও হাতে-কলমে তা করে দেখিয়ে দেবেন।
মহুয়া বলেন, কেন্দ্রীয় সরকার গরিব মানুষের ১০০ দিনের কাজের টাকা আটকে রেখে দিয়েছে। গরিব মানুষের ঘরের টাকা আটকে রেখে দিয়েছে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে দায়ী করার জন্য ইচ্ছাকৃতভাবে টাকা বন্ধ করে রেখেছে। বিজেপি বলছে মাসে মাসে লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের টাকা ভিক্ষা। ওরা জিতলে তিন মাসের মধ্যে লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্প বন্ধ করে দেবে বলছে। এর জবাব মহিলারাই দেবে। মহিলাদের উদ্দেশে তিনি বলেন, যদি আপনারা বিজেপির বোতাম টেপেন, তাহলে লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্প বন্ধ করার জন্য টিপছেন, এটা বুঝছেন তো। এদিন সভার মাঝেই ব্যাপক ঝড় বৃষ্টি শুরু হয়। তার জন্য সভা বেশিক্ষণ হয়নি। মাঝ পথেই থেমে যায়।