উচ্চশিক্ষা বা গবেষণায় সাফল্য ও সুনাম প্রাপ্তি। অর্থভাগ্য শুভ। ব্যবসা ও পেশায় লক্ষ্মীলাভ। ... বিশদ
পূজা ভট্টাচার্য নামে এক স্থানীয় বাসিন্দা বলেন, গত দু-তিন বছর ধরে রাস্তায় জল জমে থাকার সমস্যা চলছে। গ্রাম পঞ্চায়েতে বহুবার জানিয়েছি। কিন্তু, ওরা কোনও ব্যবস্থাই নেয়নি। ফলে বর্ষায় আমাদের আতঙ্কে থাকতে হয়। রাস্তার জল পেরিয়ে বাড়িতে ঢুকতে হয়। রাস্তার পাশে নালা তৈরি না করায় টানা বৃষ্টিতে হাটু জলও জমে যায়। রাস্তার পাশে নালা তৈরি করা হোক। বিমলচন্দ্র বর্মন নামে আরএক বাসিন্দা বলেন, বৃষ্টি হলেই চলাচলের একমাত্র রাস্তায় জল জমে থাকছে। সমস্যার ব্যাপারে স্থানীয় পঞ্চায়েতে জানানো হয়েছে। কিন্তু, সমস্যা মেটানো হয়নি। রাস্তার পাশে নালা তৈরি না হলে আমরা আন্দোলনে নামব।
বাসিন্দাদের অভিযোগ, কামারপাড়ার প্রায় ২০০ মিটার রাস্তাজুড়েই জল জমে থাকে। ফলে, মাঝেমধ্যেই দুর্ঘটনা ঘটে। স্কুলপড়ুয়া থেকে সাধারণ মানুষকে এই জল পেরিয়ে যাতায়াত করতে হয়। লোকসভা ভোটের সময়ও ফের আশ্বাসের বন্যা বইয়ে দিলেও আদতে কোনও কাজই হয়নি এই একমাসে।
অমৃতখণ্ড গ্রাম পঞ্চায়েতের উপপ্রধান নারায়ণ মহন্ত বলেন, আমরা সবে পঞ্চায়েতে এসেছি। আমরা ওই রাস্তাটির পাশে নালা নির্মাণ করব। এই পঞ্চায়েতে আগে বিজেপির বোর্ড ছিল। তারা কোনও কাজই করেনি। এই অভিযোগের পাল্টা দিয়ে বিজেপির জেলা কমিটির সদস্য সুমন বর্মনের দাবি, আমাদের বোর্ড থাকাকালীন ওই পঞ্চায়েতে বহু কাজ হয়েছে। তৃণমূল সেই কাজ করতে পারবে না। রাস্তার পাশে নালা না হওয়ার জন্য তৃণমূলই দায়ী। এই ব্যাপারে বালুরঘাটের বিডিও সম্বল ঝা বলেন, বিষয়টি নিয়ে আমি গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধানের সঙ্গে কথা বলব।