উচ্চতর বিদ্যায় সফলতা আসবে। সরকারি ক্ষেত্রে কর্মলাভের সম্ভাবনা। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। প্রেম-প্রণয়ে মানসিক অস্থিরতা ... বিশদ
জলপাইগুড়ি শহরের বিভিন্ন বাজারে আলু বিক্রি হচ্ছে ৪০-৪৫ টাকার মধ্যে। এরসঙ্গে রয়েছে পরিবহণ ও প্যাকেটিং করার খরচ। কিন্তু সেই আলুর জন্য সরকারিভাবে মিলছে মাত্র ৩৫ টাকা। ফলে কেজি প্রতি আলু কিনতে গিয়ে ৫-১০ টাকা করে ভর্তুকি দিতে হচ্ছে। এই পরিস্থিতিতে আলুর দাম বাড়াতে প্রশাসনের দ্বারস্থ হয়েছে বাম ও তৃণমূল দুই শিক্ষক সংগঠন।
নিখিলবঙ্গ প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির জলপাইগুড়ির জেলা সম্পাদক বিপ্লব ঝাঁ বলেন, গত অক্টোবর মাসে আলুর দাম ৪০ টাকা ছিল। বাজারে এখন দাম আরও কিছুটা বেড়েছে। কিন্তু সরকারিভাবে আমরা ৩৫ টাকা কেজি প্রতি পাচ্ছি। এই অবস্থায় পড়ুয়াদের আলু কিনতে গিয়ে ভর্তুকি দিতে হচ্ছে শিক্ষকদের। প্রাথমিক স্কুলগুলির নিজস্ব কোনও খাত নেই। এই পরিস্থিতিতে পুষ্টিকর আলুর জন্য আমরা কেজি প্রতি ৪৫ টাকা দাম ও পরিবহণ এবং প্যাকেটিংয়ের খরচ দেওয়ার দাবি জানিয়েছি।
পশ্চিমবঙ্গ তৃণমূল প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির সভাপতি নির্মল সরকার বলেন, সাংগঠনিকভাবে দাম বাড়ানোর জন্য আমরাও আবেদন রেখেছি। সরকারিভাবে ৪০-৪৫ টাকার মধ্যে দাম বেঁধে দেওয়া হলে আমাদেরও সুবিধা হবে।
অন্যদিকে, জলপাইগুড়ির জেলা শিক্ষা আধিকারিক মানবেন্দ্র ঘোষ বলেন, আমাদের কাছে শিক্ষকরা দাবি জানিয়েছিলেন। আমরা সংশ্লিষ্ট দাবিটি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি।