উচ্চতর বিদ্যায় সফলতা আসবে। সরকারি ক্ষেত্রে কর্মলাভের সম্ভাবনা। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। প্রেম-প্রণয়ে মানসিক অস্থিরতা ... বিশদ
এ ব্যাপারে জেলা মুখ্য খাদ্য আধিকারিক দাওয়া ওয়াংগেল লামা বলেন, আমরা চলতি সপ্তাহ থেকে ধান কেনা শুরু করেছি। আগামী মাসে আরও ছ’টি নতুন কেন্দ্র চালু করা হবে। নতুন করে যাঁরা সহায়ক মূল্যে ধান বিক্রি করতে আগ্রহী তাঁরা নাম রেজিস্ট্রেশন করাতে পারছেন। বিগত বছরের মতো এবারেও নির্দিষ্ট সময়ের আগেই আমরা লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করার পরিকল্পনা নিয়েছি। এ জন্য সমবায় ও স্বনির্ভর গোষ্ঠীকেও কাজে লাগানোর পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে।
প্রসঙ্গত, এবারে নভেম্বর মাসের ২ তারিখ থেকে রাজ্যজুড়ে সহায়ক মূল্যে ধান কেনা শুরু হয়েছে। কোচবিহার জেলার ১২টি ব্লকের কৃষক বাজারে থাকা ধানক্রয় কেন্দ্র থেকে ধান কেনার কাজ খাদ্যদপ্তর শুরু করেছে। আগে যে সমস্ত কৃষক সহায়ক মূল্যে ধান বিক্রি করার জন্য নাম রেজিস্ট্রেশন করেছেন তাঁদের আর নতুন করে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে না। নতুন করে ধান বিক্রি করতে চাইলে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে।
বিগত বছরে জেলায় ৪৫ হাজার কৃষক সহায়ক মূল্যে ধান বিক্রির জন্য নাম রেজিস্ট্রেশন করিয়েছিলেন। এখনও পর্যন্ত জেলায় নতুন রেজিস্ট্রেশন করেছেন ১০০ জন কৃষক। জেলা খাদ্যদপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, গতবছর রাজ্যের তরফে ১ লক্ষ ১০ হাজার মেট্রিক টন ধান কেনার লক্ষ্যমাত্রা জেলাকে বেঁধে দেওয়া হয়েছিল। নির্দিষ্ট সময়ের আগেই লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করার পর বাড়তি আরও ১০ হাজার মেট্রিক টন এখান থেকে ধান কেনা হয়েছিল। কৃষকরা জানিয়েছেন, ডিসেম্বরের মধ্যে আমন ধান ঘরে তোলার কাজ শেষ হবে। সেই সময় থেকে জুলাই মাস পর্যন্ত ধান কেনার কাজ চলবে। জেলা খাদ্যদপ্তরের আধিকারিকরা জানান, বর্তমানে অল্পকিছু ধান চাষিরা নিয়ে আসছেন সেই ধান নেওয়া হচ্ছে।