উচ্চতর বিদ্যায় সফলতা আসবে। সরকারি ক্ষেত্রে কর্মলাভের সম্ভাবনা। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। প্রেম-প্রণয়ে মানসিক অস্থিরতা ... বিশদ
মালদহের এডিএম (ডেভলপমেন্ট) অর্ণব চট্টোপাধ্যায় বলেন, আলুর দাম বেশি হওয়ায় সরকারি উদ্যোগে শহরের বাসিন্দাদের হাতে কম দামে আলু পৌঁছে দিতে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। জোগান একটু কম। কিন্তু দ্রুত তা মিটিয়ে ফেলা হবে। করোনা পরিস্থিতি তে সমস্ত রকম স্বাস্থ্যবিধি পালন করেই আলু বিক্রি করা হচ্ছে।
মালদহ মার্চেন্টস চেম্বার অব কমার্সের সম্পাদক জয়ন্ত কুণ্ডু বলেন, চাহিদার তুলনায় আলুর জোগান খুব কম। ফলে প্রত্যেকেই চড়া দামে আলু কিনে খেতে বাধ্য হচ্ছেন। সরকারি সহায়ক মূল্যে যে আলু বিক্রি শুরু হয়েছে, তা হচ্ছে একটি কেন্দ্রেই। যে কারণে ভিড় বেশি। আরও কেন্দ্র খোলার কথা রয়েছে। তাহলে শহরের বাসিন্দাদের সুরাহা হবে। এবিষয়ে শহরের কৃষ্ণপল্লির বাসিন্দা সুভাষ যাদব বলেন, মকদমপুরে আলু কিনতে গিয়েছিলাম। সেখানে খুব হুড়োহুড়ি। দীর্ঘক্ষণ লাইনে দাঁড়িয়েও শেষ পর্যন্ত আলু না পেয়ে ফিরে এসেছি।
জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, ইংলিশবাজার শহরের পাশাপাশি চাঁচল মহকুমাতেও এধরনের উদ্যোগ নেওয়া হবে। আপাতত শুধুমাত্র ইংলিশবাজার শহরেই এই ব্যবস্থা চালু করেছে প্রশাসন। প্রতিদিন ২০ মেট্রিক টন আলু বিক্রি করা হচ্ছে। তবে তা চাহিদার পক্ষে যথেষ্ট নয়। প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, দুই কেজি থেকে পাঁচ কেজি পর্যন্ত আলু একজন ব্যক্তি কিনতে পারবেন। ডিসেম্বরের ১৫ তারিখ পর্যন্ত এভাবে আলু বিক্রির লক্ষ্যমাত্রা নিয়েছে সরকার।
এদিকে, শুক্রবার থেকে ইংলিশবাজার শহরের দু’টি পুরবাজারেও ২৫ টাকা কেজি দরে জ্যোতি আলু বিক্রি করা হচ্ছে। পুরসভার প্রশাসকমণ্ডলীর অন্যতম সদস্য দুলাল সরকার বলেন, পুরসভা ও জেলা প্রশাসন যৌথভাবে এই আলু বিক্রির সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ঝলঝলিয়া আজহারউদ্দিন বাজার ও মকদুমপুর পুরবাজারে বিক্রি হচ্ছে আলু। সেজন্য একটি করে আলাদা কাউন্টার খোলা হয়েছে। নিজস্ব চিত্র