সামাজিক কর্মে সম্মান লাভ। স্ত্রী’র শরীর-স্বাস্থ্য খারাপ হতে পারে। দেরীতে অর্থপ্রাপ্তি। ... বিশদ
রিপোর্ট অনুযায়ী, লাদেনের মৃত্যুর পর ক্লারেন্স হাউসে যুবরাজ চার্লসের সঙ্গে দেখা করেন বকর বিন লাদেন এবং সফিক। একপ্রস্থ বৈঠকের পর প্রস্তাবিত অর্থ নিতে সম্মত হন চার্লস। ক্লারেন্স হাউস ও প্রিন্স অব ওয়েলস চ্যারিটেবল ফান্ডের উপদেষ্টারা বিষয়টি নিয়ে আপত্তি তুললেও তাতে কর্ণপাত করেননি যুবরাজ। প্রিন্স অব ওয়েলস চ্যারিটেবল ফান্ডের চেয়ারম্যান স্যার ইয়ান চেশিয়ার যদিও জানিয়েছেন, সেই সময়ে ট্রাস্টি বোর্ডের পাঁচজন সদস্য গোটা বিষয়টি পুঙ্খানুপুঙ্খ বিচার করেই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। ইয়ান আরও জানান, এ বিষয়ে সরকার সহ বিভিন্ন সূত্র থেকে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতেই এই পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়। বিদেশ দপ্তরের মতামতের পাশাপাশি এক্ষেত্রে কোনও আইন ভাঙা হয়নি বলে দাবি করা হয়েছে।